এবারের ঈদে সবমিলিয়ে ৮০ থেকে ৮৫ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ট্যানারি মালিকরা।
কোরবানির পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের সীমান্তজুড়ে নজরদারি বাড়িয়েছে বিজিবি
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে চামড়া রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১২৩ দশমিক ৪৪ মিলিয়ন ডলার, যা ২০১৪ অর্থবছরে ছিল ৩৯৭ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন ডলার।
মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ীরা আকারভেদে গরুর চামড়ার দাম দিয়েছেন ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা। এই চামড়ার দাম এক হাজার টাকার বেশি হওয়া উচিত ছিল বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।
তবে প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, নষ্ট নয়, হয়তো কিছু সংখ্যক চামড়ার মান কমে যেতে পারে।
‘বর্তমানে দেশে চামড়ার বাজারমূল্য তুলনামূলক কম।’
‘গরম আবহাওয়ার কারণে কাঁচা চামড়ার অন্তত ১৫ ভাগ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘চামড়া কেনা-বেচায় যাতে কেউ সিন্ডিকেট করতে না পারে সে ব্যাপারে কঠোর নজরদারি থাকবে।'
সিইটিপি পুরোপুরি কার্যকর না হওয়ায় নির্মাণকাজে যে অসঙ্গতি আছে তা বিসিক তদন্ত করবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আরও তদন্ত বিব্রতকর।’
নারায়ণগঞ্জে আকার ভেদে গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৫৫০ টাকায়। লবণের দাম বৃদ্ধিতে প্রক্রিয়াজাতকরণ খরচ বেড়ে যাওয়ায় বেশি দামে চামড়া কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে ছাগলের চামড়া...
সরকার নির্ধারিত দামে কোরবানির পশুর চামড়া কেনা-বেচা না হলেও গত বছরের তুলনায় এবার চামড়ার বাজার মোটামুটি ভালো বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
আসন্ন ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে গত বছরের চেয়ে ৭ টাকা বাড়িয়ে ঢাকায় প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম ৪৭ থেকে ৫২ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার।
গত ২-৩ মাস আগের তুলনায় বর্তমানে কাঁচা চামড়ার দাম কম। আসছে ঈদুল আজহায় চামড়ার ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন দেশের অন্যতম চামড়ার আড়তের একটি সাভারের হরিণধরা এলাকার ব্যবসায়ীরা।