ইতোমধ্যে চুক্তি মোতাবেক তিন লাখ ১৭ হাজার ৬১৯ মেট্রিক টন চাল দেশে পৌঁছেছে।
এর আগে সর্বশেষ গত ২৭ মার্চ ভারত থেকে সাড়ে ৯ হাজার মেট্রিকটন চাল এসেছিল চট্টগ্রাম বন্দরে।
ভারত থেকে নয়টি প্যাকেজে মোট ৪ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে
উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় ভারত থেকে এই চাল এসেছে।
ভিয়েতনাম থেকে জি-টু-জি ভিত্তিতে মোট এক লাখ মেট্রিকটন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে।
চালের নমুনা পরীক্ষা সম্পন্ন করার পর সেগুলো খালাস করা শুরু হয়েছে।
চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবসায়ীরা অনুমোদিত ১৬ লাখ ৭৫ হাজার টন চালের বিপরীতে আমদানি করেছে দুই লাখ ৬৩ হাজার টন। যা অনুমোদিত পরিমাণের মাত্র ১৭ শতাংশ।
পাকিস্তান থেকে জি-টু-জি ভিত্তিতে ২৬ হাজার ২৫০ মেট্রিকটন আতপ চাল আমদানি করা হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা জানান, জেলা প্রশাসকদের স্থানীয় বাজার পর্যবেক্ষণ বাড়াতে বলা হয়েছে।
চালের ওপর থেকে সরকার শুল্ক কর কমিয়ে নেওয়ায় পরপরই আজ সোমবার বেনাপোল বন্দর থেকে ২৩০ ট্রাক চাল খালাস শুরু হয়েছে।
চাল আমদানির ক্ষেত্রে আরও ১০ শতাংশ আমদানি শুল্ক কমিয়েছে সরকার। এখন থেকে চাল আমদানির ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশের কিছু বেশি আমদানি শুল্ক পরিশোধ করতে হবে ব্যবসায়ীদের।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। বিরূপ আবহাওয়া হলে আমনের উৎপাদন কম হতে পারে। তাই সতর্কতা হিসেবে বিদেশ থেকে চাল আমদানি করছি। ইতোমধ্যে...
সরকার আরও ৭৩ হাজার টন চাল আমদানি করতে ৪৭টি কোম্পানিকে অনুমতি দিয়েছে। স্থানীয় বাজারে খাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার চলমান প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে কোম্পানিগুলোকে কম শুল্কে চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সরবরাহ বাড়িয়ে চালের দাম কমাতে ৯৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ লাখ ৯ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
অভ্যন্তরীণ বাজারে চালের সরবরাহ বাড়িয়ে দাম কমানোর উদ্দেশ্যে চাল আমদানিকে উৎসাহিত করতে চলতি বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত আমদানি শুল্ক কমিয়েছে সরকার।