তারা এই আন্দোলনের সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে সরকারি দলের মতো আচরণ ও গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট–বিরুদ্ধ কাজ করার অভিযোগ তুলেছেন।
গাজীপুরের হোতাপাড়া এলাকায় শনিবার দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
‘ছাত্রদল-সমন্বয়ক মিলে তিন দফা পিটিয়ে হত্যা করে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীমকে’ শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও উপাচার্যের সামনেও তাকে পেটানো হয়।
তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মোট ১৫১ জন শিক্ষার্থী ছাত্র রাজনীতির বলি হয়েছেন। এর মধ্যে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৪ জন
জাবি রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এবিএম আজিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ও সাধারণ জনতা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদমিনারে এসে জড়ো হতে শুরু করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক শামীমা সুলতানার কার্যালয়ের এমন একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
জাবি রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এবিএম আজিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ও সাধারণ জনতা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদমিনারে এসে জড়ো হতে শুরু করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক শামীমা সুলতানার কার্যালয়ের এমন একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
' আগামীতে যদি এভাবে জেলে নিতে থাকেন, তাহলে আমরা স্বেচ্ছায় কারাবরণ করব। প্রয়োজনে জেল ঘেরাও করব। তবুও আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে কুণ্ঠিত হব না।'
সমন্বয়ক আরিফ সোহেল ও লিয়নসহ গ্রেপ্তার সব শিক্ষার্থীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করা হয়।
‘সমন্বয়কারীরা ছাত্রদের সঙ্গে সমন্বয় করে এবং তাদের কোনো কথা থাকলে ছাত্রদের কাছে এসে বলতে হবে। ডিবি কার্যালয়ে থেকে কোনো কথা বললে সেটি ছাত্র সমাজ গ্রহণ করবে না।’
মামলায় মোট ১১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত শিক্ষার্থীদের আসামি করা হয়েছে।
ক্যাম্পাসের ভেতরে প্রধান ফটকের কাছে পুলিশের সাঁজোয়া যান দেখা গেছে।
পুলিশের সহায়তায় প্রশাসনিক ভবন ছেড়েছেন অবরুদ্ধ উপাচার্য অধ্যাপক মো. নূরুল আলম।
গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করে একটি গাড়িতে মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে যাওয়ার পথে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে মারধর করে। এই ছবি তুলছিলেন ওই সাংবাদিক।