দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে শনিবার কাকরাইলে সমাবেশের হবে বলেও জানান তিনি।
আমাদের পক্ষে জনগণ থাকবে।
‘দেশের সিংহভাগ মানুষ পশু কোরবানি দিতে পারছে না। আমি এর হিসাব দিতে পারব না। আমি পথে হাঁটতে হাঁটতে দেখি এবং শুনি সিংহভাগ কোরবানি দিতে পারছে না।’
‘রাজস্ব আয় বাড়াতে করের হার বাড়ানো হয়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতি কমার কোনো সম্ভাবনা এই বাজেটে আমি দেখছি না।’
হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ
‘আমরা চাই বৈষম্যমুক্ত সমাজ। আর যারা বৈষম্য সৃষ্টি করছেন, আমরা চাই তারাও নিপাত যাক।’
একটি স্তরের পরে আমরা কথাও বলতে পারি না। সরকারের বিরুদ্ধে আমরা কোনো কথা বলতে গেলে, তাদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে বিভিন্ন ধরনের মামলা হয়।
‘জাপা নির্বাচনে অংশ নেবে। রংপুরে জাপার মাঠ উপজেলা নির্বাচনের জন্য ভালো।’
‘দলকে যদি বাঁচাতে হয়, তাহলে গৃহপালিত থেকে বেরিয়ে আসেন। দরকার হলে পরজীবী থাকব। পরজীবী থেকে আমরা স্বনির্ভর হবো।’
একটি স্তরের পরে আমরা কথাও বলতে পারি না। সরকারের বিরুদ্ধে আমরা কোনো কথা বলতে গেলে, তাদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে বিভিন্ন ধরনের মামলা হয়।
‘জাপা নির্বাচনে অংশ নেবে। রংপুরে জাপার মাঠ উপজেলা নির্বাচনের জন্য ভালো।’
‘দলকে যদি বাঁচাতে হয়, তাহলে গৃহপালিত থেকে বেরিয়ে আসেন। দরকার হলে পরজীবী থাকব। পরজীবী থেকে আমরা স্বনির্ভর হবো।’
‘আমরা পরের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, ফলে এ রকম দল থাকার কী দরকার! আরেক দল যদি তাকে নিয়ন্ত্রণই করে, তাহলে সে দলের অর্থ কী? এটা আংশিক সঠিক। আমরা নিয়ন্ত্রিত হয়েছি, এটা পারশিয়ালি কারেক্ট; আমরা চেষ্টা করছি...
‘বিচার চাওয়ার দাবিটা সঠিক দাবি। আপনি দেবেন জন্য আপনি সরকারে আছেন। যদি না দিতে পারেন, আপনি সরকার থেকে চলে যাবেন—আরেকজন যে দিতে পারবে তারাই আসবে।’
জি এম কাদের বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সারা দেশে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। দ্রব্যমূল্য লাগামহীনভাবে বাড়ছে এবং সরকার যে ব্যবস্থা নিচ্ছে তা কাজে আসছে না।
‘উনি নিয়ম লঙ্ঘন করে কথা বলেছেন। উনার কথা বলার যথেষ্ট সুযোগ আছে সামনে।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সচিবালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
বিস্তারিত দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
দ্বাদশ সংসদের বিরোধীদল প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি ঠিক জানি না নিয়মটা কী