একটি স্তরের পরে আমরা কথাও বলতে পারি না। সরকারের বিরুদ্ধে আমরা কোনো কথা বলতে গেলে, তাদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে বিভিন্ন ধরনের মামলা হয়।
‘জাপা নির্বাচনে অংশ নেবে। রংপুরে জাপার মাঠ উপজেলা নির্বাচনের জন্য ভালো।’
‘দলকে যদি বাঁচাতে হয়, তাহলে গৃহপালিত থেকে বেরিয়ে আসেন। দরকার হলে পরজীবী থাকব। পরজীবী থেকে আমরা স্বনির্ভর হবো।’
‘আমরা পরের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, ফলে এ রকম দল থাকার কী দরকার! আরেক দল যদি তাকে নিয়ন্ত্রণই করে, তাহলে সে দলের অর্থ কী? এটা আংশিক সঠিক। আমরা নিয়ন্ত্রিত হয়েছি, এটা পারশিয়ালি কারেক্ট; আমরা চেষ্টা করছি...
‘বিচার চাওয়ার দাবিটা সঠিক দাবি। আপনি দেবেন জন্য আপনি সরকারে আছেন। যদি না দিতে পারেন, আপনি সরকার থেকে চলে যাবেন—আরেকজন যে দিতে পারবে তারাই আসবে।’
জি এম কাদের বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সারা দেশে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। দ্রব্যমূল্য লাগামহীনভাবে বাড়ছে এবং সরকার যে ব্যবস্থা নিচ্ছে তা কাজে আসছে না।
‘উনি নিয়ম লঙ্ঘন করে কথা বলেছেন। উনার কথা বলার যথেষ্ট সুযোগ আছে সামনে।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সচিবালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
বিস্তারিত দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
‘উনি নিয়ম লঙ্ঘন করে কথা বলেছেন। উনার কথা বলার যথেষ্ট সুযোগ আছে সামনে।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সচিবালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
বিস্তারিত দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
দ্বাদশ সংসদের বিরোধীদল প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি ঠিক জানি না নিয়মটা কী
‘ইচ্ছাকৃত হোক আর অনিচ্ছাকৃত হোক, সরকার এটা প্রচার করেছে এবং আমাদের মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে। প্রার্থীদের বিভ্রান্ত করা হয়েছে, দলকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, 'যে পুরোনো কায়দায় আওয়ামী লীগ ভোটকেন্দ্র দখল করে ভোট ডাকাতির নির্বাচন করে। এবারও সেটাই করা হচ্ছে।'
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, রংপুর অঞ্চল সবসময় রাজনীতি ও উন্নয়ন বরাদ্দের ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার।
‘আমার প্রচারণা লাগবে কেন! আমার ভাইয়েরা আছে, আমার বোনেরা আছে, আমার আত্মীয় আছে, আমার সকলে আছে এখানে; আমার জন্য কাজ করবে।’
গণমাধ্যমের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই বনানীর কার্যালয় থেকে বেরিয়ে গেলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। আজ সন্ধ্যা ৬ টা ২০ মিনিটে বনানী কার্যালয় ত্যাগ করেন তিনি।
দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান রিটার্নিং কর্মকর্তা সাবিরুল ইসলামের কাছে প্রত্যাহারের চিঠি জমা দেন।