‘দুদকের চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো অবস্থায়ই দলীয় রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত কোনো ব্যক্তিকে বিবেচিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া যাবে না।'
‘ব্যক্তিমালিকানাধীন খাতে সংস্কার এবং চলমান সংস্কার কার্যক্রমে এ খাতের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা অনস্বীকার্য।’
‘এসব দুর্নীতির পেছনে রাজনীতিবিদ, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ঠিকাদারদের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় যোগসাজশ রয়েছে।’
একটি সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর হুমকির মুখে জাতীয় শিক্ষাক্রমের পাঠ্যবই সংশোধন ও পরিমার্জনের জন্য গঠিত সমন্বয় কমিটি বাতিল হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই উদ্বেগের কথা জানায় টিআইবি।
আগামী তিন বছর বোর্ডের সদস্য হিসেবে তারা দায়িত্ব পালন করবেন।
‘স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা জরুরি।’
ওয়াশিংটনে পাঠানো এই চিঠিতে সই করেছেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান ও টিআই ইউএস এর নির্বাহী পরিচালক গ্যারি কালম্যান।
ফ্ল্যাট ও জমি কেনার ক্ষেত্রে কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল করেনি কর প্রশাসন
বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার কাজে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়ে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী ডেভিড ল্যামিকে চিঠি দিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ...
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।
একীভূতকরণের পুরো প্রক্রিয়াটিকে শুরুর আগেই প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে বলে মনে করে টিআইবি।
দেশের প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মচারীকে জবাবদিহি থেকে দায়মুক্তির পাশাপাশি দুর্নীতি সুরক্ষিত ও উৎসাহিত হবে
গবেষণায় দেখা গেছে, বছরে প্রায় এক হাজার ৬০ কোটি টাকা চাঁদা বা নিয়মবহির্ভূত অর্থ হিসেবে দিতে বাধ্য হন বাস মালিক ও কর্মী-শ্রমিকরা।
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিদেশে সম্পদ অর্জনের প্রক্রিয়া ও পরিমাণ যথাযথভাবে যাচাইয়ের আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি
এবার বাংলাদেশের অবস্থান হয়েছে ১০তম, যা গতবার ছিল ১২তম।
এত বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে টিআইবির সমালোচনা ও চরিত্রহনন করে কোনো ক্ষমতাসীন সরকার কি একটুও উপকৃত হয়েছে? তারা যদি টিআইবির প্রতিবেদনগুলো আরও ভালো করে যাচাই-বাছাই করত, তাহলে কি আরও উপকৃত হতে পারত না?
নির্বাচন নিয়ে টিআইবির প্রতিবেদন প্রকাশের পর সরকারের মন্ত্রীদের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এ মন্তব্য করেন।
টিআইবি বলছে, ভোট গণনায় জালিয়াতি হয়েছে প্রায় ৪৩ শতাংশ আসনে। নগদ টাকা বা পরিবহন খরচ ও খাবার দিয়ে ভোট কেনার ঘটনা ঘটেছে ৩৮ শতাংশ আসনে।
‘অবাধ, অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র নিশ্চিতের যে পূর্বশর্ত, তা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিপালিত হয়নি।’