‘প্রবাসের মাটিতে দুর্গাপূজার এমন আয়োজন দেখে আমরা খুব আনন্দিত।’
পূজা চেরি দুর্গাপূজার দশমী উদযাপন করছেন বনানী পূজা মণ্ডপে।
পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতসহ দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
বিগত বছরগুলোতে মণ্ডপসজ্জায় পরিবেশ দূষণে ভূমিকা রাখা প্ল্যাস্টিকজাত বস্তুর ব্যবহার থাকলেও এবার তা বর্জনের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন বলে জানান আয়োজকরা।
জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির প্রতিষ্ঠা নীলমণি ঠাকুরের হাতে, তাই জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে দুর্গাপূজার সূচনাও হয়েছিল নীলমণি ঠাকুরের হাত ধরেই। সালটা ছিল ১৭৮৪। সেবার নীলমণি ঠাকুর দুর্গাপূজার আয়োজন করেছিলেন...
জয়াদ্রিতার মা বাংলাদেশি ও বাবা ভারতীয়। এ কারণে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ উভয় সংস্কৃতির সঙ্গে তার সম্পর্ক একেবারে পারিবারিক।
‘আশীর্বাদ করবেন সুজলা-সুফলা বাংলাদেশ; গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ এবং আমাদের মানুষ যেন খেয়ে-পরে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে, উন্নত জীবন পায়, যেটা জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল।’
‘আমরা সব সময় বিশ্বাস করি, সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে।’
‘এই পূজা আমাদের সবচেয়ে বড় উৎসব। উপহার দেওয়ার মধ্যে আনন্দ আছে।’
‘আশীর্বাদ করবেন সুজলা-সুফলা বাংলাদেশ; গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ এবং আমাদের মানুষ যেন খেয়ে-পরে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে, উন্নত জীবন পায়, যেটা জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল।’
‘আমরা সব সময় বিশ্বাস করি, সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে।’
‘এই পূজা আমাদের সবচেয়ে বড় উৎসব। উপহার দেওয়ার মধ্যে আনন্দ আছে।’
সারাদেশে ৩২ হাজার ৪৬০ টি এবং রাজধানীতে ২৪৩ টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব। দুর্গাপূজায় আলোকসজ্জায় সজ্জিত হবে নগরী।
তবে শুল্কভবন ও বন্দরে পণ্য খালাস এবং বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক আছে।
ভিন্নধর্মী ভাবনা থেকে এবার শহরের টানবাজার সাহাপাড়া পূজা কমিটি মণ্ডপ সাজিয়েছে বঙ্গবাজারে পুড়ে যাওয়া শাড়ি দিয়ে।
দুর্গাপূজার আচার-অনুষ্ঠান সম্পর্কে জেনে নিন মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির পুরোহিত বরুণ চক্রবর্তীর কাছ থেকে।
মিম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি পূজা মানেই মা-বাবার সঙ্গে দাদাবাড়িতে যাওয়া। রাজশাহীতে আত্মীয়দের সঙ্গে সময় কাটানো। কত রকম হইচই করেছি। সুন্দর সময় কাটিয়েছি।’
দুর্গাপূজা উৎসবমুখর পরিবেশে নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও নির্বিঘ্নে উদযাপনের লক্ষ্যে এসব পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।
কীভাবে সুস্থ থেকে পূজার আনন্দ উপভোগ করবেন জেনে নিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আবেদ হোসেন খানের কাছ থেকে।