কলাপাড়া উপজেলার মিঠাগঞ্জ গ্রামের ইদ্রিস, কালাম, নজরুল, মাঝি আব্দুর রশিদ ও গিয়াস উদ্দিন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
বাকি নিখোঁজদের উদ্ধারে কোস্টগার্ড অভিযান চালাচ্ছে।
গণঅভ্যুত্থানের সাত মাস হয়ে গেলেও অন্তত ১৯টি পরিবার এখনো তাদের বাবা, ছেলে, ভাই বা স্বামীকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। তাদের মধ্যে ১২ জনই নিখোঁজ হন অভ্যুত্থানের শেষ দুই দিন—৪ ও ৫ আগস্টে।
মায়ের চিকিৎসার জন্য দুই মাস আগে বরিশাল থেকে ঢাকায় এসেছিল ১১ বছরের শিশুটি।
কাল রাত থেকে ভাই বেল্লালের খোঁজ পাচ্ছেন না রূপগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা মিজান।
অডিট বিভাগের নিরীক্ষা দল ১ জুলাই পার্বতীপুর ডিপোতে গিয়ে তাকে পায়নি।
ছয় ঘণ্টার চেষ্টায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
টিলা ধসে বাড়ির ওপর পড়লে ছয় জন আটকা পড়েন। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা ইতোমধ্যে তিন জনকে উদ্ধার করেছে।
চিকিৎসার জন্য গত ১২ মে ভারতে গিয়েছিলেন ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ উপজেলা) আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম।
সাভারে গত ৭ দিন ধরে নিখোঁজ আছে স্কুলশিক্ষার্থী রাব্বি আহমেদ রনি। আজ শনিবার সকালে রাব্বি আহমেদ রনির মা রেহেনা আক্তার দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানান।
তিন বছরের শিশু সাদিয়ার বাবা মাদক মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। বাবাকে অনেকদিন পর এক নজর দেখতে সুদূর টেকনাফ থেকে গত মঙ্গলবার মায়ের সঙ্গে চট্টগ্রাম আসে শিশুটি। শহরে...
৩০ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও খোঁজ মেলেনি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া যুবক ফিরোজ শিকদারের।