ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানান, বুধবার ভোর থেকে পশ্চিম তীরে বড় আকারে অভিযান শুরুর পর শিশুসহ মোট ২০ ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে ইসরায়েল।
পশ্চিম তীরে নিয়মিত অভিযান চালালেও ১৯৬৭ সালের পর এতো বড় আকারে, একাধিক শহরে অভিযান চালায়নি ইসরায়েল।
তিন সেনার মৃত্যুতে গাজায় স্থল হামলা শুরুর পর নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা বেড়ে ২৯২ হয়েছে।
অ্যাডামের মাথার পেছনে গুলি লাগে
নিষেধাজ্ঞার আওতায় ওই ৪ ইসরায়েলির মার্কিন সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং মার্কিন নাগরিকরাও তাদের সঙ্গে লেনদেন করতে পারবেন না।
প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, আক্রান্ত ব্যক্তিদের সবাই বেসামরিক ব্যক্তি ছিলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘যেসব ব্যক্তি ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের শান্তি, নিরাপত্তা বা স্থিতিশীলতা নষ্টের সঙ্গে জড়িত’, তাদের বিরুদ্ধে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই...
পশ্চিম তীরে হামাসের অস্তিত্ব না থাকা সত্ত্বেও হামলা অব্যাহত রয়েছে।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের সবচেয়ে বড় হাসপাতাল ইবনে সিনা। এটি একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল হিসেবে বিবেচিত।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘যেসব ব্যক্তি ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের শান্তি, নিরাপত্তা বা স্থিতিশীলতা নষ্টের সঙ্গে জড়িত’, তাদের বিরুদ্ধে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই...
পশ্চিম তীরে হামাসের অস্তিত্ব না থাকা সত্ত্বেও হামলা অব্যাহত রয়েছে।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের সবচেয়ে বড় হাসপাতাল ইবনে সিনা। এটি একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল হিসেবে বিবেচিত।
এ ছাড়া পৃথক ঘটনায় খান ইউনিসে ১০ ফিলিস্তিনি ও গাজায় ২ ইসরায়েলি সেনা নিহত হন।
হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসাম ব্রিগেড গতকাল বুধবার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে, যেখানে গাজা শহরের সড়কগুলোতে দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল যুদ্ধ ও বোমা বিধ্বস্ত দালান দেখা যায়।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় টানা বোমাবর্ষণের পাশাপাশি এবার অধিকৃত পশ্চিম তীরেও বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ভাষ্য, পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলীয় শহর নাবলুসের এক মহল্লায় ৩ ‘সশস্ত্র জঙ্গি’ তাদের সেনাদের ওপর গাড়ি থেকে গুলি ছুঁড়লে সেনারা তাদেরকে ‘নিষ্ক্রিয়’ করতে পাল্টা গুলি ছুঁড়ে।
এ ঘটনার পর গাজা উপত্যকা থেকে স্বাধিনতাকামী বাহিনীরা রকেট হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইতোমধ্যে ১০ জন নিহত ও অপর ১০০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ২০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এ শহরে একটি বড় শরণার্থী শিবির রয়েছে। এ শিবিরকে ঘিরে একাধিক স্বাধীনতাকামী সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ‘জেনিন ব্রিগেডস’ নামের সংগঠনটি জানায়, তারা ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে।