সন্ধ্যা সোয়া ৬টা পর্যন্ত গণনার কাজ চলে।
প্রায় ৪০০ জন টাকা গণনার কাজ করছেন।
ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের অবস্থান কিশোরগঞ্জ শহরের নরসুন্দা নদী তীরে। এই মসজিদের লোহার দানবাক্সগুলো প্রতি তিন থেকে চার মাস পর পর খোলা হয়।
তিন মাস ২৬ দিন পর দানবাক্স খুলে এই টাকা পাওয়া গেল।
গণনার কাজে অংশ নিচ্ছে মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য, মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে গড়া ৩৫০ জনের একটি দল।
মসজিদের দোতালায় টাকা গণনা চলছে।
‘তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে চার মাস ১০ দিন পর খোলা হয়েছে।’
১৫ ঘণ্টা ধরে গণনা শেষ রেকর্ড পরিমাণ ৬ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গেছে বলে জানা গেছে।
ঐতিহ্যবাহী পাগলা মসজিদে আরও একটি দানবাক্স বাড়ানো হয়েছে। দানের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এখন পাগলা মসজিদের দানবাক্সের সংখ্যা নয়টি।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ৮টি দান সিন্দুকে এবার ৩ কোটি ৬০ লাখ ২৮ হাজার ৪১৫ টাকা পাওয়া গেছে ।