‘এই আত্মত্যাগের স্মরণে আমরা জাতি হিসেবে যেন নিজেদের সঠিক পথে পরিচালিত করতে সংকল্পবদ্ধ হই। দুঃশাসন, ষড়যন্ত্র ও আত্ম-অহংকারে আর যেন কোনো প্রাণ না হারায়।’
২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের যেকোনো শহীদ পরিবারের সদস্য এই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হতে পারবেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে ‘জাস্টিস ফর বিডিআর’ ব্যানারে তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হন।
আজই দিনের বিভিন্ন সময়ে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ থেকে বের হবেন ২৪ জন এবং কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে বের হবেন ৮৯ জন।
তাদের বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলায় আটকাদেশ না থাকলে, তারা কারামুক্ত হতে পারবেন...
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নিশ্চিত করেন, ইতোমধ্যে এই কমিশনের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তাদের হাতে বিভিন্ন ছবি ও প্ল্যাকার্ড ছিল। তারা ন্যায়বিচারের আহ্বান জানিয়েছেন।
‘শুধু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে নয়, একজন সাধারণ নাগরিক ও সেনাবাহিনীর সাবেক সদস্য হিসেবেও আমি বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
‘পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে বলে জানা নেই, যেখানে রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) অন্য একটা বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে রাজধানীতে ৫৭ সেনা অফিসারকে হত্যা করে।’
তাদের হাতে বিভিন্ন ছবি ও প্ল্যাকার্ড ছিল। তারা ন্যায়বিচারের আহ্বান জানিয়েছেন।
‘শুধু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে নয়, একজন সাধারণ নাগরিক ও সেনাবাহিনীর সাবেক সদস্য হিসেবেও আমি বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
‘পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে বলে জানা নেই, যেখানে রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) অন্য একটা বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে রাজধানীতে ৫৭ সেনা অফিসারকে হত্যা করে।’
‘আমরা আজও জানি না এই ঘটনার পেছনের ইতিহাস কী। আমরা সেই শোক বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছি।’
‘এখানে কারও গাফিলতি নেই। বিরাট ধরনের একটা কার্নেজ (হত্যাকাণ্ড) ছিল, সবগুলো একখানে...সঠিকভাবে তদন্ত শেষে এবং বেশ বড় ধরনের বিচারকার্য ছিল। এ সবগুলো একটু সময় নিয়েছে।’
‘আমরা জানি, সেদিন ঘটনার কিছু পূর্বে বেগম জিয়ার বাসা থেকে একটি কালো রঙের গাড়ি কোনো প্রোটকল না নিয়ে বেরিয়ে গেছে।’
পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সংঘটিত বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।