বেইজিংয়ে কিমের সঙ্গে বৈঠকে উত্তর কোরীয় সেনাদের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন। ধন্যবাদ জানিয়েছেন কিমকে। বলেছেন, আপনার সেনারা ‘বীরের মতো লড়েছে’।
যুদ্ধকালীন সময়ে দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতার ইতিহাসের প্রতি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘আমরা আগেও একে অপরের পাশে ছিলাম, এখনো আছি।’
এসসিও সম্মেলনে শি, পুতিন ও মোদিসহ মোট ২০ জন বিশ্বনেতা অংশ নিচ্ছেন।
দুই দেশের সাবমেরিন জাপান সাগর ও পূর্ব চীন সাগরে টহল দিয়েছে।
৩১ আগস্ট ড. ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা ছিল মেলোনির।
ইউরোপের শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতে গতকাল সোমবারের বৈঠক সফল হয়েছে। ফলে, ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের লক্ষ্যে জেলেনস্কির সঙ্গে রুশ নেতা পুতিনের শান্তি আলোচনার পথ সুগম হলো।
প্রায় চার বছর পর দুই দেশের ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের মধ্যে বৈঠক হতে চলেছে। এই বৈঠককে ঘিরে রয়েছে পাহাড়সম প্রত্যাশার চাপ। তবে যুদ্ধ অবসান নিয়ে মস্কো, কিয়েভ ও ওয়াশিংটনের রয়েছে ভিন্ন চিন্তাধারা।
এত জায়গা থাকতে বরফে ঢাকা আলাস্কায় কেন বৈঠকের আয়োজন করলেন ট্রাম্প’, সেটা জানতে সবাই আগ্রহী। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা চলছে।
মস্কোতে পুতিন ও ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের বৈঠকের পর ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের এ কথা জানান ট্রাম্প।
ট্রাম্প জানান, যুদ্ধরত দুই পক্ষের মধ্যে ‘কিছু সুনির্দিষ্ট সম্পদ ভাগাভাগি করে নেওয়ার’ বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের মধ্যকার বৈঠকে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে একমত হয় ইউক্রেন।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁকে নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ও এডলফ হিটলারের সঙ্গে তুলনা করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। পাশাপাশি তাকে পারমাণবিক হুমকি দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান...
রাতভর ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ওই হোটেলের পাশাপাশি ১৪টি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন, একটি ডাকঘর, প্রায় দুই ডজন গাড়ি, একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ১২টি দোকান ক্ষতির শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া বক্তব্যে জেলেনস্কির কাছ থেকে পাওয়া চিঠি পড়ে শোনান ট্রাম্প।
তৎকালীন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই সহায়তার অনুমোদন দেন। সে সময় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, তারা ‘ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন জুগিয়ে যাবে’।
গত শুক্রবার এই চুক্তি সই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডায় ভেস্তে যায় সেই উদ্যোগ।
ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এখন অনেকের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ, বিশেষত, ইউরোপে এবং মার্কিন ডেমোক্র্যাটিক পার্টিতে।
মূলত মার্কিন-রুশ বৈঠককে ‘বৈধতা’ দিতে রাজি নন জেলেনস্কি। এ কারণেই তিনি আপাতত সৌদি আরবে যাচ্ছেন না। এ বিষয়টি সম্পর্কে জানেন এমন দুই সূত্র রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ট্রাম্প আত্মবিশ্বাসী হয়ে বলেন, পুতিন যুদ্ধ বন্ধ করতে চান।