নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, ভুলতা, মাওনা ও টঙ্গীসহ গুরুত্বপূর্ণ শিল্পাঞ্চলে গ্যাসের চাপ কমে যাওয়ায় অনেক বস্ত্র কারখানার উৎপাদন সক্ষমতার তুলনায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশে নেমে এসেছে।
আজ শুক্রবার সকালে মহাসড়কের টঙ্গী থেকে চান্দনা চৌরাস্তায় ১০ কিলোমিটার সড়কে ধীরে ধীরে চলছিল যানবাহন।
গত ছয় মাসে চট্টগ্রামে বন্ধ হয়েছে ছোট-বড় অন্তত ৫২ পোশাক কারখানা। একই সময়ে কাজের আদেশ কমেছে প্রায় ২৫ শতাংশ। এতে করে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন বেশ কয়েক হাজার শ্রমিক।
আশপাশের অন্তত ১২ কারখানায় ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ
স্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারকরা বলছেন, গত বছর পশ্চিমা বাজারে তৈরি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় বেশি সুতা আমদানি করেছে বাংলাদেশ।
শ্রমিকদের ভাষ্য, এখন এই শ্রমিকদের কী হবে? হাজার হাজার শ্রমিকের পরিবার কীভাবে চলবে?
‘শ্রমিকদের বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক।’
শ্রমিকদের অবরোধের কারণে রাস্তার দুই পাশে হয়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত আছেন।
স্থানীয় পোশাক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পশ্চিমা ক্রেতারা এখন কারখানা পরিদর্শন ও উৎপাদনের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।
‘শ্রমিকদের বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক।’
শ্রমিকদের অবরোধের কারণে রাস্তার দুই পাশে হয়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত আছেন।
স্থানীয় পোশাক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পশ্চিমা ক্রেতারা এখন কারখানা পরিদর্শন ও উৎপাদনের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।
‘গতকালকের ছুটি ঘোষিত ১২ পোশাক কারখানা আজ খুলে দেওয়া হয়েছে।’
সেসময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা যৌথবাহিনীর অন্তত পাঁচটি গাড়ি ভাঙচুর করেন।
ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পোশাক রপ্তানিকারকরা উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
তবে, গাজীপুরে ১৩টি ও আশুলিয়ার ১৯টি কারখানা বন্ধ আছে আজও।
চান্দনা চৌরাস্তা থেকে মাওনা মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়
পাশের কারখানার শ্রমিকদের নিক্ষেপ করা ইটের আঘাতে নিহত হন রোকেয়া।
‘নতুন করে আজ কোথাও শ্রমিক অসন্তোষের কোনো খবর আসেনি।’