আজ শুক্রবার সকালে মহাসড়কের টঙ্গী থেকে চান্দনা চৌরাস্তায় ১০ কিলোমিটার সড়কে ধীরে ধীরে চলছিল যানবাহন।
গত ছয় মাসে চট্টগ্রামে বন্ধ হয়েছে ছোট-বড় অন্তত ৫২ পোশাক কারখানা। একই সময়ে কাজের আদেশ কমেছে প্রায় ২৫ শতাংশ। এতে করে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন বেশ কয়েক হাজার শ্রমিক।
আশপাশের অন্তত ১২ কারখানায় ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ
স্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারকরা বলছেন, গত বছর পশ্চিমা বাজারে তৈরি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় বেশি সুতা আমদানি করেছে বাংলাদেশ।
শ্রমিকদের ভাষ্য, এখন এই শ্রমিকদের কী হবে? হাজার হাজার শ্রমিকের পরিবার কীভাবে চলবে?
‘শ্রমিকদের বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক।’
শ্রমিকদের অবরোধের কারণে রাস্তার দুই পাশে হয়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত আছেন।
স্থানীয় পোশাক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পশ্চিমা ক্রেতারা এখন কারখানা পরিদর্শন ও উৎপাদনের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।
‘গতকালকের ছুটি ঘোষিত ১২ পোশাক কারখানা আজ খুলে দেওয়া হয়েছে।’
বৈঠক শেষে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে বলা হয়, অস্থিরতা না কাটলে আগামীকাল থেকে তারা কারখানা বন্ধ রাখবেন।
শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় মোট কারখানা এক হাজার ৮৬৩টি।
ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে যাওয়ার সময় গাড়ি ভাঙচুর করে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা।
‘কাশিমপুর থানায় বিগবস নামে একটি ফ্যাক্টরির গোডাউনে পার্শ্ববর্তী কারখানার আন্দোলনরত শ্রমিকরা ক্ষিপ্ত হয়ে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন।’
এ ছাড়া, বেশ কয়েকটি কারখানায় কর্মবিরতি পালন করছেন শ্রমিকরা।
তারা গত আগস্টের বকেয়া বেতনসহ ১৩ দফা দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছেন।
আহত শ্রমিকরা জানান, কারখানা ছুটি দেওয়ায় তারা কারখানার সামনে অবস্থান করছিলেন। এসময় বহিরাগত শতাধিক মানুষ লাঠি হাতে তাদের ওপর হামলা করে।
নিরাপত্তায় আছে শিল্প পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবি
তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এর মধ্যে গাজীপুরের কারখানা ৫৫টি...