ফ্লোর প্রাইস

ফ্লোর প্রাইসের ভুল থেকে শেখেনি বিএসইসি, আবারও সূচকে হস্তক্ষেপ

ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দুই মাস না যেতেই সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। কারণ ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও বাজারের উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বাজারে সূচক তিন বছরের সর্বনিম্নে...

আর কত ধুঁকবে শেয়ারবাজার?

‘বড় মূলধনের ব্লু-চিপ কোম্পানিগুলোর আয় আশাব্যঞ্জক না হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী ভয় পেয়ে গেছেন।’

আরও ২৩ প্রতিষ্ঠানের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার পর পুঁজিবাজার চাঙ্গা

সকাল সাড়ে ১১টায় দেখা যায়—শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৭৩ প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ১৭১ প্রতিষ্ঠানের ও অপরিবর্তিত থেকেছে ৪২ প্রতিষ্ঠানের। সেসময় লেনদেন হয় ৪৬৬ কোটি টাকা।

আরও ২৩ কোম্পানির শেয়ার থেকে উঠলো ফ্লোর প্রাইস

ফলে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৪৯টি ফার্ম ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে এখন ১২টি কোম্পানির জন্য ফ্লোর প্রাইস প্রযোজ্য হবে।

নতুন বছরে যে ৩ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে শেয়ারবাজার

অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ফ্লোর প্রাইসসহ একাধিক কারণে শেয়ারবাজার হতাশাজনক একটি বছর পার করেছে।

দেশের পুঁজিবাজার আসলেই ‘গুপ্তধন’?

আসলেই কি আমাদের পুঁজিবাজার কোনো ‘গুপ্তধন’? আর এই যে, মাত্র ২ বছরের ব্যবধানে এটি ‘আকর্ষণহীন’ হয়ে পড়লো তা কি শুধুই ফ্লোর প্রাইসের কারণে? পুঁজিবাজারে যে আস্থার সংকট তা কি নতুন কিছু?

শেয়ারবাজারে আটকে আছে ব্যাংকগুলোর ১৬ হাজার কোটি টাকা

গত ডিসেম্বরে ১৬৯টি কোম্পানির জন্য ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছিল। তবে, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা আরও বাড়লে চলতি বছরের মার্চে আবারও সেটা চালু করা হয়।

আগস্ট ৪, ২০২৩
আগস্ট ৪, ২০২৩

শেয়ারবাজারে আটকে আছে ব্যাংকগুলোর ১৬ হাজার কোটি টাকা

গত ডিসেম্বরে ১৬৯টি কোম্পানির জন্য ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছিল। তবে, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা আরও বাড়লে চলতি বছরের মার্চে আবারও সেটা চালু করা হয়।