চরাঞ্চলের বাসিন্দারা বলছেন, গত পাঁচ বছরে তারা এত দ্রুত পানি বাড়তে দেখেননি।
এএসডিএমএ’র নিয়মিত বন্যা প্রতিবেদন মতে, গত ২৪ ঘণ্টায় নলবাড়ি জেলায় বন্যার পানিতে ডুবে ১ ব্যক্তি নিহত হন। যার ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৩ হয়েছে।
বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল-অরুয়াইল সড়ক। সড়কটির ৩টি পয়েন্ট পানিতে ডুবে যাওয়ায় যানবাহন চলাচল করছে ঝুঁকি নিয়ে।
বন্যার কারণে উঠায় কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটে ৩৩৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম এক সপ্তাহ ধরে বন্ধ আছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে কুড়িগ্রামে ৩০৫টি। বাকি ৩২টি লালমনিরহাটে।
কিশোরগঞ্জে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং উজানের পানি চলে আসায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এখন পর্যন্ত জেলার প্রায় ৩ লাখ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় আছেন।