গত এপ্রিল একই পূর্বাভাস দিয়েছিল সংস্থাটি।
গত ২৭ মাস ধরে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের বেশি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের এই প্রবৃদ্ধি ২০২১ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের পর সবচেয়ে ধীর।
উচ্চ মূল্যস্ফীতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে ও সংসারের খরচ কমাতে ডিটারজেন্ট, শ্যাম্পু থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রসাধনী পণ্যের ছোট বোতল, মিনি-প্যাক কিংবা সস্তা কোনো পণ্য বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছেন ভোক্তারা। যদিও...
ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও এখনো ১০ শতাংশের ওপরে আছে।
গত মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ হয়েছে, যা এক মাস আগে ছিল ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
বিবিএস বলছে, অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ
আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে নতুন পলিসি রেট কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে, যা আগস্টে ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
বিবিএস বলছে, অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ
আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে নতুন পলিসি রেট কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে, যা আগস্টে ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
অথচ সরবরাহ ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা কোনো দায় নিচ্ছেন না। খুচরা বিক্রেতারা পাইকারদের দোষারোপ করছেন। পাইকাররা দোষারোপ করছেন মিল মালিকদের। মিল মালিকরা বলছেন, দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যার মধ্যে...
মূল্যস্ফীতির হার ও মজুরি বৃদ্ধির মধ্যে ব্যবধান তিন দশমিক ৭৩ শতাংশ পয়েন্টে পৌঁছেছে। এটি অন্তত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
খাদ্য মূল্যস্ফীতি উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছানোর একটি কারণ হলো কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা বিক্ষোভ। এসময় দেশব্যাপী সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে।
এক লাফে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যের দাম।
জুনে খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪২ শতাংশে, যা মে মাসে ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
মূলত উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে খরচ কমিয়ে কোনো রকমে মানিয়ে চলছেন দেশের মানুষ। বিশেষ করে নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের মানুষ।
টাকায় মাথাপিছু আয় ৩ লাখ ৬ হাজার ১৪৪ টাকায় দাঁড়িয়েছে, ডলারের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৭৮৪ ডলার হয়েছে।