এর আগেও মিয়ানমারের জান্তা সরকার সমুদ্রপথে চার দফায় মোট ৮৭৬ নাগরিককে ফেরত নিয়েছে।
নৌকার ইঞ্জিন মেরামতের পর বিকেলে তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।
বিকেলে তাদের গাড়িতে করে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
শনিবার টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে ৪০ বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করে।
আজ সকালে তাদের ফেরত পাঠানো হয়
‘বর্তমানে ২৭৪ বিজিপি সদস্য বিজিবির হেফাজতে রয়েছে।’
বর্তমানে ২৬০ বিজিপি সদস্য বিজিবির হেফাজতে আছে
গতকাল সকালেও আরও নয় বিজিপি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আসেন।
আরাকান আর্মির হামলার মুখে গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে মিয়ানমারের নাগরিকরা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে শুরু করেন।
সম্প্রতি সীমান্ত এলাকায় ঘটে যাওয়া সব ঘটনার জন্য মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি) আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি)।
সীমান্তে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পতাকা বৈঠক চলছে।