পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) ন্যাশনাল লোড ডিসপ্যাচ সেন্টারের (এনএলডিসি) রেকর্ডে দেখা যায়, বুধবার (২৪ এপ্রিল) দেশে প্রায় দেড় হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে, যা মঙ্গলবারে ছিল ১...
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে গ্যাস সরবরাহ না বাড়ানো পর্যন্ত পরিস্থিতির উন্নতির সম্ভাবনা নেই বলে মনে করছেন বিপিডিবির কর্মকর্তারা।
পিডিবির কর্মকর্তারা বলছেন, তারা বিদ্যুৎ সরবরাহে ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন।
‘এটা অন্যায়, জনগণের সঙ্গে অবিচার।’
রাত ১২টার আগে সেচ দেওয়া যাবে না।
আজকেই বিদ্যুৎ বিভাগ এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
‘সরকার বিপুল অর্থ ব্যয় করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে এবং ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহ করে। কিন্তু বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেল ও এলএনজির দাম বেড়েছে। এরপরও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা...
ভর্তুকি তুলে নিতে ধাপে ধাপে দাম বাড়বে
‘বিদ্যুৎ সুবিধা আমরা যদি বজায় রাখতে চাই, তাহলে সমন্বয়টা আমাদের করতে হবে।’
নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহাল প্রচণ্ডর মধ্যে আলোচনার সময় এই চুক্তি হয়েছে।
১৩ হাজার ২৫০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে গতকাল সন্ধ্যায় দেশে উৎপাদন ছিল ১১ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট।
আবাসিক খাতে যারা পাইপলাইনের মাধ্যমে সরবরাহকৃত গ্যাস ব্যবহার করেন, অনেক দিন ধরেই তারা এই অন্যায্য পদ্ধতির শিকার। তারই মধ্যে শুরু হয়েছে নতুন করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগ।
আগামী অর্থবছরে মোট ভর্তুকি বরাদ্দ থাকবে এক লাখ ১০ হাজার কোটি টাকার ওপরে। চলতি অর্থবছরের বাজেটে যা ছিল ৮১ হাজার কোটি টাকা।
তিনি বলেন, ‘সরকার এ ২ সেক্টরে যে ভর্তুকি দেয়, সেটা সামনে আর দেওয়া হবে না।’
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, বিগত কয়েক দিনের তথ্যানুযায়ী দেশে প্রায় ২ হাজার মেগাওয়াটেরও বেশি বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা যাচ্ছে।
গত শুক্রবার রাত থেকে টার্মিনাল ২টি থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে ঢাকাসহ সারাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থায়।
গ্যাসের ঘাটতির কারণে কর্তৃপক্ষ বেশ কয়েকটি গ্যাসচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।
দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২২ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াট।
স্থানীয়দের ভাষ্য, দৈনিক অন্তত ৫ ঘণ্টা বন্দর নগরীতে বিদ্যুৎ থাকছে না।