শুরু হতে যাচ্ছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৮তম আসর
২০০৮ সালে যুব বিশ্বকাপে কোহলি ছিলেন ভারতের অধিনায়ক। তার নেতৃত্বেই কাপ জিতেছিলো ভারত। সেই দলে ছিলেন ভারতের আজকের তারকা অলরাউন্ডার রবীন্দ্র জাদেজাও। আর ছিলেন তন্ময়। ৩৫ পেরুনো তন্ময় আইপিএলের নতুন আসরে...
ফ্র্যাঞ্চাইজিটির প্রধান কোচ অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার আশা করছেন তেমনটাই। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, আগের আসরগুলোর তুলনায় এবারের দলটি আরও ভারসাম্যপূর্ণ।
ক্রিকেট ক্যারিয়ারের আক্ষেপ নিয়েও কথা বলেছেন কোহলি
৫০ ওভারের ক্রিকেটে ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্স বিচার করলে কোহলিকে সর্বকালের সেরা বলে তকমা দিয়ে দিলেন বিশ্বকাপজয়ী অস্ট্রেলিয়ান সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক।
সেমিফাইনালের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কোহলির কাছে প্রশ্ন যায়, ওয়ানডেতে এখন তিনি নিজের সেরা ছন্দে আছেন কিনা?
রান তাড়ায় বরাবরই উজ্জ্বল বিরাট কোহলি খেললেন অসাধারণ ইনিংস। তার পাশাপাশি ব্যাট হাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলেন শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল ও হার্দিক পান্ডিয়া।
শচিন টেন্ডুলকারকে আদর্শ মানেন বিরাট কোহলি। আদর্শকে ছাড়িয়ে যাওয়ার অনুভূতি কেমন, তা কোহলির চেয়ে ভালো জানা আছে আর কার!
আমার দায়িত্ব হলো আমার দক্ষতার ওপর মনোযোগ দেওয়া এবং দলের জন্য যতটা সম্ভব ভূমিকা রাখতে পারা।'
ফর্ম হারিয়ে নিজেকে খুঁজতে থাকা বিরাট কোহলি জ্বলে উঠলেন ফাইনালের মঞ্চে। তার অসাধারণ ইনিংসের পাশাপাশি ঝড়ো ব্যাটিং করলেন অক্ষর প্যাটেল ও শিবাম দুবে।
আগের চার বিশ্বকাপ মিলিয়ে এক অঙ্কের ঘরে যেখানে আউট হয়েছেন মাত্র দুবার, এবার এক আসরেই পাঁচবার এই অভিজ্ঞতা হয়েছে তার। দুবার তো শূন্য রানে ফেরার তেতো স্বাদও নেন ভারতের শীর্ষ ব্যাটিং তারকা।
সর্বনিম্ন গড়ের বিব্রতকর তালিকার সেরা পাঁচে আছেন বাংলাদেশেরই তিন ক্রিকেটার।
কোহলি তেতো অভিজ্ঞতার দিনে রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে পেছনে ফেলে রেকর্ড বইতে নাম লেখান তরুণ পেসার আর্শদীপ সিং।
টানা দুই হারে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এবারের আসর থেকে বিদায়ের জোরালো শঙ্কায় পড়েছে পাকিস্তান।
ভারতকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোরেই গুটিয়ে যেতে হয়েছে নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আজ রাতে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করছে ভারতীয় দল। অধিনায়ক রোহিত শর্মার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ ওপেনার হিসেবে স্কোয়াডে আছেন যশস্বী জয়সওয়াল। তবে বাঁহাতি তরুণের একাদশে জায়গা হবে...
রেকর্ড গড়াই হয় ভাঙার জন্য, কথাটা টি-টোয়েন্টি সংস্করণের ক্ষেত্রে খাটে আরও বেশি।
আগামী ১ জুন নিউইয়র্কে পরস্পরকে মোকাবিলা করবে বাংলাদেশ ও ভারত।
বিরাট কোহলি সম্ভবত আগে থেকেই ঠিক করে এসেছিলেন, এই কথাগুলো তিনি বলবেনই। কারণ ধারাভাষ্যকার মুরালি কার্তিকের প্রশ্ন ছিলো ভিন্ন। সেখানে নিজে থেকেই তিনি টেনে আনলেন স্ট্রাইকরেট প্রসঙ্গ।