আজ সকালে মতিঝিল ও পল্টনে ব্যাংকের শাখাগুলোর ক্যাশ কাউন্টারে লম্বা লাইন দেখা গেছে।
কিছু ব্যাংক এখনো তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী মূলধন ধরে রাখতে পারলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী এই খাতে রয়েছে বড় ফারাক।
শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো নিয়ে বিতর্ক ও আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে সেসব ব্যাংকের ওপর গ্রাহকদের আস্থা কমেছে। এসব ইসলামী ব্যাংকের অনেকগুলোই বিগত সরকারের আমলে বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের...
এক ডজনেরও বেশি ব্যাংকে মন্দ ঋণের পরিমাণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
এ বিষয়ে জানতে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোখলেসুর রহমান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল দ্য ডেইলি স্টার। তবে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এতে সরকারি এই সংস্থার উন্নয়ন প্রকল্প বিলম্বিত হচ্ছে এবং নিয়মিত কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের জারি করা এক অধ্যাদেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ঋণের মধ্যে ভোক্তাঋণের হার ছিল আট দশমিক ৬২ শতাংশ। আগের বছরে তা ছিল আট দশমিক ৮৬ শতাংশ।
এপ্রিল-জুন এই তিন মাসে ব্যাংকটির মুনাফা হয়েছে ৩০৭ কোটি টাকা, আগের বছরের একই সময়ে চেয়ে যা ছিল ২৮৬ কোটি ২২ লাখ টাকা।
‘র্যানসমওয়্যার’ নামের এক ধরনের সফটওয়্যারের মাধ্যমে এই হামলা চালানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
কিছু কিছু এটিএম বুথের সামনেও গ্রাহকদের লাইন দেখা গেছে
খেলাপিরা সব সময় ঋণ পরিশোধে ছাড় পান। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারা সাধারণ নাগরিকদের চেয়ে বেশি সুবিধা ভোগ করেন।
‘সকালে টাকা তুলতে এসে দেখি ব্যাংকের গেট বন্ধ। নোটিশে লেখা ছিল কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ। কারণ হিসেবে লেখা “সার্ভার ডাউন”। দুপুরে আরেকবার এসে জানতে পারলাম ব্যাংকের সব টাকা চুরি হয়ে গেছে।’
আইএফআইসি ব্যাংকের মুনাফা আগের বছরের চেয়ে প্রায় ১৩ শতাংশ কমে ৩০০ কোটি ২১ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
সফররত দলটি দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য জ্বালানি ভর্তুকি, সরকারি ঋণ, আসন্ন বাজেট ও রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলোর কর্মক্ষমতা নিয়ে আলোচনা করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালে তাদের মুনাফা হয়েছে ২ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা, যা ২০২২ সালে ছিল ১ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকা।
মার্জিন কমানোর ফলে এপ্রিলে ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার হতে পারে ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
আমরা একটি সভ্যতা হিসেবে এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছেছি, যেখানে আমাদের নগদ অর্থকে ক্যাশলেসে রূপান্তর করতেই হবে। একটি ক্যাশলেস সমাজ গড়ার জন্য ক্রমাগত ডিজিটাল জ্ঞান অর্জন আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে।