তিনি বলেছেন, বিএনপির সব নেতাকর্মীদের এখনো ইনডাইরেক্টলি বন্দি করে রাখা হয়েছে।
‘প্রিয় ভাইরা, অনেক সহ্য করেছেন, আরও সহ্য করতে হবে। যদি বলেন কতদিন সহ্য করতে হবে? এটা বলা সম্ভব না। তবে সহ্য করতে হবে।’
গত বছরের ৩১ অক্টোবর মির্জা আব্বাসকে রাজধানীর শহীদবাগ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ভাঙচুরসহ ৩ মামলায় জামিন হয়নি
রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আজ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।
তবে জামিন পেয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর।
বিবাদীপক্ষ চাইলে আগামী ২৬ নভেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে পারবেন বলে জানান বিচারক।
সকাল ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
বিএনপির সাবেক এই মন্ত্রী আদালতকে আরও বলেন, তিনি আজ পায়ে হেঁটে আদালতে হাজির হতে পেরেছেন। কিন্তু কারাগারে প্রথম শ্রেণির ডিভিশন না দিলে পরবর্তী তারিখে তাকে হুইল চেয়ারে করে আদালতে হাজির করতে হতে পারে।
বিবাদীপক্ষ চাইলে আগামী ২৬ নভেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে পারবেন বলে জানান বিচারক।
সকাল ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
বিএনপির সাবেক এই মন্ত্রী আদালতকে আরও বলেন, তিনি আজ পায়ে হেঁটে আদালতে হাজির হতে পেরেছেন। কিন্তু কারাগারে প্রথম শ্রেণির ডিভিশন না দিলে পরবর্তী তারিখে তাকে হুইল চেয়ারে করে আদালতে হাজির করতে হতে পারে।
আদালত ২০০৮ সালের ১৬ জুন বিএনপির সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
গত ২৮ অক্টোবর ঢাকায় সংঘর্ষের সময় নাশকতা ও পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়।
গ্রেপ্তার দুইজনকেই ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।
২০০৭ সালের দুর্নীতি মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সময় আবেদন খারিজ করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
‘এভাবে আর চলতে দেওয়া যায় না। এখন দড়ি ধরে টান মারার সময় এসেছে।’
‘আমাদের অধিকার আমাদেরই রক্ষা করতে হবে।’
আমরা আশা করছি, ঈদের পরে...যে গণতন্ত্র শহীদ রাষ্ট্রপতি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যে গণতন্ত্র চুরি হয়ে গেছে সেই গণতন্ত্র ইনশাল্লাহ পুনরুদ্ধার করব