মির্জা আব্বাস বলেন, যারা বলে তারা আজকের স্বাধীনতা দিবসকে খাটো করতে চায়, ৭১ এর স্বাধীনতায় তাদের কোনো ভূমিকা ছিল না।
শেখ হাসিনার আমলে গড়ে ওঠা ‘ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট’ এর বিরুদ্ধে কেন গণমাধ্যম লিখছে না—তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
তিনি বলেন, একটা উসিলা ধরে জাতির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা চলছে।
তিনি আরও বলেন, যারা নির্বাচন ব্যাহতের চেষ্টা করছেন, তারা দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংসের চেষ্টা করছেন।
তিনি আরও বলেন, সতর্ক থাকতে হবে যেন কোনো ষড়যন্ত্র নির্বাচন বানচাল করতে না পারে।
‘এক-এগারোর ভয়াবহ পরিণতি বিএনপির চাইতে কেউ বেশি ভোগ করে নাই।’
বঙ্গভবনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হারানো ফোনটি মির্জা আব্বাস আজ পেয়েছেন বলে জানান শায়রুল কবির খান।
‘বিষয়টি জানানো হয়েছে রাষ্ট্রপতির প্রেসসচিবকে।’
সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা যেটা বলেছেন, আমি এটাকে সাধুবাদ জানাই।
গত বছরের ৩১ অক্টোবর মির্জা আব্বাসকে রাজধানীর শহীদবাগ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ভাঙচুরসহ ৩ মামলায় জামিন হয়নি
রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আজ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।
তবে জামিন পেয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর।
বিবাদীপক্ষ চাইলে আগামী ২৬ নভেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে পারবেন বলে জানান বিচারক।
সকাল ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
বিএনপির সাবেক এই মন্ত্রী আদালতকে আরও বলেন, তিনি আজ পায়ে হেঁটে আদালতে হাজির হতে পেরেছেন। কিন্তু কারাগারে প্রথম শ্রেণির ডিভিশন না দিলে পরবর্তী তারিখে তাকে হুইল চেয়ারে করে আদালতে হাজির করতে হতে পারে।
আদালত ২০০৮ সালের ১৬ জুন বিএনপির সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
গত ২৮ অক্টোবর ঢাকায় সংঘর্ষের সময় নাশকতা ও পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়।
গ্রেপ্তার দুইজনকেই ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।