তাদের দাবি, বিদেশি চাহিদা বা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা নিয়ে দুশ্চিন্তার চেয়ে আসল চ্যালেঞ্জ দেশের ভেতরেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে—গত ২০ মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর এনওপি ৫৫০ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটি মাসের শুরুতে ছিল মাত্র ১৫০ মিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশের বার্ষিক রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশের বেশি আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। নভেম্বরে এই খাতের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬ শতাংশ।
ইপিবির কর্মকর্তারা তথ্য প্রকাশ আর বন্ধ হবে না দাবি করে জানান, ভবিষ্যতে রাজস্ব বোর্ড ও ইপিবির তথ্যে অসামঞ্জস্যতা থাকবে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যের ভিত্তিতে রপ্তানির এই পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে।
তবে গত জুলাই থেকে মে প্রান্তিকে রপ্তানি কিছুটা বেড়েছে।
ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুযায়ী, উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশগুলো রপ্তানি আয়ের ওপর সরাসরি নগদ ভর্তুকি দিতে পারে না।
তবে জানুয়ারির রপ্তানি মাসিক লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ কম।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ০৬ শতাংশ কমে ৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুযায়ী, উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশগুলো রপ্তানি আয়ের ওপর সরাসরি নগদ ভর্তুকি দিতে পারে না।
তবে জানুয়ারির রপ্তানি মাসিক লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ কম।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ০৬ শতাংশ কমে ৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) চালানের পরিমাণের তথ্যে ব্যবধান ছিল ১২ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার, যা অন্তত আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে রপ্তানি আয় এসেছে ৩ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগে ছিল ৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ভার্চুয়াল সভায় ডলারের হার বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়েছে।
২০২১-২২ সালের শেষে ৫ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় জুনে তা ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়েছে। গত মের তুলনায় ৮ শতাংশ বেড়ে তা ৫ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সিরামিক পণ্য রপ্তানি করে ৪৩ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ, যা আগের বছরের তুলনায় ৪ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি।
আগামী ২ জুলাই থেকে রপ্তানিকারকরা ডলারের বিপরীতে ১০৭ টাকা ৫০ পয়সা পাবেন।