তবে জানুয়ারির রপ্তানি মাসিক লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ কম।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ০৬ শতাংশ কমে ৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) চালানের পরিমাণের তথ্যে ব্যবধান ছিল ১২ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার, যা অন্তত আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে রপ্তানি আয় এসেছে ৩ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগে ছিল ৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ভার্চুয়াল সভায় ডলারের হার বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়েছে।
২০২১-২২ সালের শেষে ৫ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় জুনে তা ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়েছে। গত মের তুলনায় ৮ শতাংশ বেড়ে তা ৫ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সিরামিক পণ্য রপ্তানি করে ৪৩ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ, যা আগের বছরের তুলনায় ৪ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি।
আগামী ২ জুলাই থেকে রপ্তানিকারকরা ডলারের বিপরীতে ১০৭ টাকা ৫০ পয়সা পাবেন।
রপ্তানিকারকরা এখন থেকে রপ্তানি আয়ের মূল্য সংযোজন অংশের মার্কিন ডলার ১৫ দিনের পরিবর্তে ৩০ দিন হাতে রাখতে পারবেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেড়ে ৩ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ উল্লেখযোগ্য হারে বাড়তে পারে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধারণা করছে, চলতি অর্থবছরের তুলনায় আগামী অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৫...
দেশের বাজারে মার্কিন ডলারের সরবরাহ বাড়াতে ব্যাংকগুলোকে রপ্তানি বিল পাওয়ার ১ দিনের মধ্যে তা টাকায় রূপান্তরের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।