বৈঠকে সভাপতিত্ব করছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অন্তর্বর্তী সরকার কি সংস্কার করেই নির্বাচনে যাবে? নাকি, নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দল ও অন্তর্বর্তী সরকার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যাবে?
আগামী ২২ জুন পর্যন্ত দল নিবন্ধনের আবেদন করা যাবে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিবকে দেওয়া এক লিখিত আবেদনে এ অনুরোধ জানিয়েছে নবগঠিত এ দলটি।
তিনি বলেন, এখনো দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্থিতিশীল না হওয়ায় এই মুহূর্তে নির্বাচন সম্ভব না।
বাংলাদেশের ইতিহাসে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণত গুরুত্বপূর্ণ কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত হয়েছে।
সভায় রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।
তিনি আরও বলেন, যারা নির্বাচন ব্যাহতের চেষ্টা করছেন, তারা দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংসের চেষ্টা করছেন।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে বর্তমান সরকার শিগগির ব্যবস্থা নেবে।
আগামী শনিবার দুপুর আড়াইটায় বিএনপির সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী শনিবার ৫ অক্টোবর দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে অন্তর্বর্তী সরকার।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সবার পেশাগত জীবন আছে এবং তারা সেখানেই ফিরে যেতে চান।
দলীয় কোন্দল এড়াতে আওয়ামী লীগ স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
নির্বাচন কমিশন এই তিন দলের ১০ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেছে।
কিন্তু এটিও বাস্তবতা যে, জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে এলেই ধর্মভিত্তিক দলগুলোর কদর বাড়ে।
১-৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর।
বাংলাদেশে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আজ বুধবার বৈঠকের সময় সিইসি এ কথা বলেছেন।
কয়েকজন নেতা বলেন, নির্বাচনে অংশ নিতে বিভিন্ন মহল থেকে তাদের ওপর চাপ দেওয়া হচ্ছে।
অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তারা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।