‘আমরা দেখব, সব পক্ষ রাজি কি না। রাজি হলেই যে আমরা মানবিক সাহায্য দেবো, এমন কোনো কথা নেই। কারণ এখানে অন্যান্য বিষয়ও রয়েছে।’
রাখাইন অঞ্চলে আরাকান আর্মির কর্তৃত্ব যত বাড়বে, এই অঞ্চলের ভূরাজনীতি তত বেশি জটিল হবে।
বিমসটেকের উচিত এই সংকট নিরসনের উদ্যোগ নেওয়া
মিয়ানমার সরকার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে চায় বা ফেরত নেয়ার যোগ্য মনে করে বলে যে সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে—তাতে এখনই আশাবাদী হওয়ার কিছু নেই।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, বাংলাদেশ ছয় দফায় এই তালিকাটি মিয়ানমারকে দিয়েছিল।
ভাসানচরে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের জন্য ১৩ ডলার বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে।
নৌকাডুবির ঘটনায় মোট ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
চিৎকার শুনে স্থানীয় জেলে ও বিজিবি সদস্যরা ২৫ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেন। বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গারা জানান, নৌকাটিতে ৫০ জনেরও বেশি ছিলেন।
আগামী এক বছরে যদি বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ মিলে অন্তত লাখখানেক রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে পারে, সেটিও বড় কাজ হবে।
আগামী ১ এপ্রিল থেকে রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্য সহায়তা বাবদ বরাদ্দ কমানোর কথা জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে গতকাল বুধবার শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ‘তারা (রোহিঙ্গা) এখন যা পাচ্ছে, সেটাই যথেষ্ট নয়। নতুন করে বরাদ্দ কমে যাওয়ার পরিণাম কী হবে তা...
‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।’
টেকনাফে মানবপাচারকারী চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে ১২ শিশুসহ ১৯ রোহিঙ্গাকে।
ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো বড় দেশগুলোর সঙ্গে বৈদেশিক সম্পর্ক এগিয়ে নিতে বাংলাদেশকে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
কোন উপায়ে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানো হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ভারতের বন্দী বিনিময় চুক্তি আছে। ওই চুক্তি অনুযায়ী হবে।’
আরাকান আর্মির সঙ্গে রোহিঙ্গাদের বিরোধ পুরনো। সুতরাং পুরো রাখাইনে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হলে সেখানে রোহিঙ্গারা আরও সংকটে পড়বে এবং সেখানেও হয়তো তাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলা সম্ভব হবে না।
‘বঙ্গোপসাগরের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে মিয়ানমারসহ সমুদ্র উপকূলীয় রাজ্যগুলোতে শান্তি ও সম্প্রীতি অপরিহার্য।’
ওয়াশিংটনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।
ইউএনও জানান, সীমান্তের ওপারে আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে অপেক্ষায় আছেন।