‘কিন্তু গ্রামের বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে। কারণ, লোডশেডিং হচ্ছে। খাবার পানি, লোডশেডিংয়ের মতো বিষয়গুলো মাথায় রেখেই স্কুল-কলেজ খোলা রাখার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।’
যেসব স্কুলে এসি আছে, সেসব ক্ষেত্রে এ আদেশ প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে পরামর্শ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ঘাটতি পূরণে স্কুল ও কলেজগুলো পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার ক্লাস করাতে পারবে।
মিয়ানমারে গোলাগুলির কারণে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ও তুমব্রু সীমান্তের কাছে পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদ্রাসা বন্ধ রাখা হয়েছে।