খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১১ ও ২০১২ সালে জোর করে শেয়ার বিক্রি বন্ধ করার চেষ্টা করেছিল। এর ফলে শেষ পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
দুঃখজনক বিষয় হলো—ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কারসাজিতে জড়িয়ে পড়ে।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানিটি চৌধুরী নাফিজ সরাফাত ও তার পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন।
তালিকাভুক্ত কোম্পানি, ব্রোকার ও স্টক এক্সচেঞ্জের টাকায় রোড শো আয়োজন করা কতটা আইনসম্মত?
এ নিয়ে টানা চতুর্থ কার্যদিবস সূচকের উত্থানে ডিএসইর লেনদেন শেষ হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স পাঁচ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে শেষ হয়েছে। যা গত সাড়ে তিন বছরের মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ বৃদ্ধি।
তিন দিনের বিরতির পর আজ বুধবার বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে।
সদ্য শেষ হওয়া ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডিএসইর অ্যাপ ডিএসই-ইনভেস্টরের মোবাইল ও ডেস্কটপ সংস্করণের নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৯০০ জনে।
আজ ডিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে ২৬৮টির দর কমেছে, ৯২টির বেড়েছে এবং ৩৮টির অপরিবর্তিত ছিল।
কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের একই প্রান্তিকের চেয়ে ৭০ শতাংশ কমেছে
ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দুই মাস না যেতেই সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। কারণ ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও বাজারের উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বাজারে সূচক তিন বছরের সর্বনিম্নে...
দিন শেষে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬০ পয়েন্ট বা এক শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫১৮ পয়েন্টে। যা সূচকের তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থান।
তবে, ঊর্ধ্বসীমা অর্থাৎ কোনো শেয়ারের দাম বাড়ার সীমা ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজও সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে।
আজ সোমবার ডিএসইএক্স ৬৮ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা ১ দশমকি ১৭ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৭৬১ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে ২২১টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ১২২টির এবং ৫৪টির অপরিবর্তিত আছে।
টার্নওভার ৪৪ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে ৬১০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
‘বড় মূলধনের ব্লু-চিপ কোম্পানিগুলোর আয় আশাব্যঞ্জক না হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী ভয় পেয়ে গেছেন।’
ডিএসইতে আজ টার্নওভার ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫১৪ কোটি টাকায়।