ইসি আব্দুর রহমানেল মাছউদ দ্য ডেইলি স্টারকে এ কথা জানান।
তিনি বলেন, নির্বাচন দিতে দেরি করা অধ্যাপক ইউনুসের সরকারের জন্য সঠিক হবে না।
তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে।
কমিটিকে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরকারের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এই সরকারের র্যাটিফিকেশন লাগবে পরবর্তী সংসদে।
সিইসি বলেন, ফেব্রুয়ারি বা এপ্রিল, যে সময় নির্বাচন হোক না কেন, প্রস্তুতি রয়েছে।
তিনি বলেন, নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখ করার মতো একটিও কারণ নেই।
এছাড়া গত শনিবার সরকারের দেওয়া বিবৃতির বক্তব্য অস্পষ্ট ও বিভ্রান্তিকর বলেও মনে করছে বিএনপি।
তিনি বলেন, স্বভাবতই সবাই অপেক্ষা করছে একটা নির্বাচিত সরকারের।
এর আগে, গতকাল রাতে দয়ারামপুর বাজারে নৌকার প্রার্থী শামীম হকের নির্বাচনী ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেছেন, যে প্রার্থীই অপরাধ করুক না কেন, দলমত নির্বিশেষে সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রার্থী দেখে নয়, বরং অপরাধ দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের পরিচয়পত্র ও গাড়ির স্টিকার দেবে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়।
নির্বাচনে ধারাবাহিক এমন খারাপ ফলাফলের পরও কেন তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে? থাকছে আজকের নিউজ প্লাসে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি ‘আমরা আর মামুদের’ একদলীয় ডামি নির্বাচন ঘিরে একদিকে চলছে রীতিমত রঙ-তামাশা, আর অন্যদিকে নৌকা-ডামির কামড়া-কামড়ি।
রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে।
মঙ্গলবার নির্বাচনী প্রচারে রংপুর সফরকালে তারাগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে এক জনসভায় এ আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ভাগ-বাটোয়ারার নির্বাচন জমছে না দেখে দিশেহারা হয়ে পড়েছে প্রধানমন্ত্রী ও তার ডামি নির্বাচন কমিশন।
তিনি চাঁদপুর-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিলেন।
তিনি বলেন, আমরা কারও চাপে নাই, আমরা আমাদের নিজস্ব চাপের মধ্যে আছি।