জুডিশিয়ারি সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রায় সব প্রস্তাবেই একমত জানিয়েছে বিএনপি।
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে ব্যর্থ হলে নির্বাচন কমিশনারদের ফৌজদারি দায়বদ্ধতা আরোপের প্রস্তাবেরও বিরোধিতা করেছে ইসি।
‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝির মধ্যে থেকে আলোচনা শুরু করতে আগ্রহী।’
সচিবালয়ের উপসচিব থেকে অতিরিক্ত সচিব পর্যন্ত পদগুলো নিয়ে একটি ‘সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস’ গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে...
একইদিন ছয় কমিশনের প্রধানরা আশু করণীয় সম্পর্কে সুপারিশ পেশ করবেন।
এসব সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ এর ৪৪ এবং ৪৫ ধারা সংশোধন করতে হবে।
অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়নের ‘জটিলতাও’ স্বীকার করেন উপদেষ্টা।
এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
‘প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতার ওপর’
আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশে যদি প্রতি পাঁচ বছর পর পর সুষ্ঠু নির্বাচন হতো এবং নির্বাচিত দল সরকার গঠন করত, তাহলে ক্ষমতাসীন দল বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে এতটা স্বৈরাচারী আচরণ করতে পারত না।
গণমাধ্যম ও সংবিধান সংস্কার কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাত করেন ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন হেড অব ডেলিগেশন অ্যাম্বাসেডর মাইকেল মিলার।
সংস্কার কমিশন প্রশাসন ক্যাডার ও অন্যান্য ক্যাডার থেকে সমান সমান পদোন্নতির সুপারিশ করবে বলে জানান চেয়ারম্যান।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন সরকারের কাছে এ সুপারিশ করবে।
নাগরিকরা অনলাইন বা অফলাইনে আগামী ২৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত জানাতে পারেন।
ফৌজদারি কার্যবিধির কিছু ধারা যাচাই করা হচ্ছে বলে জানান কমিশনের সদস্যরা।
পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ কথা জানান।
সংবিধান পর্যালোচনা ও মূল্যায়নের জন্য সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে সরকার।
পুলিশ সংস্কার কমিশন প্রাথমিকভাবে দেড়শ বছরের পুরোনো পুলিশ আইন ও বিধিমালা সংশোধনের ওপর জোর দেবে যেন এগুলোকে সময়োপযোগী ও বাহিনীকে জনমুখী ও সেবামুখী করে তোলা যায়।
তিনি বলেন, 'আইনগুলোকে নিয়ন্ত্রণের জন্য নয় বরং গাইডলাইন আকারে দেখতে চায় সরকার।'