নিহতদের মধ্যে অনেকেই ধারদেনা করে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন। কারো কারো ঋণ এখনো পরিশোধ করা হয়নি।
সৌদি সরকারের তদারকি ও দুর্নীতি দমন কর্তৃপক্ষ বা নাজাহা বেশ কয়েকটি টুইটবার্তায় ৫ কোটি ৪০ লাখ সৌদি রিয়াল বা প্রায় ১৫৪ কোটি টাকার এই ঘুষ লেনদেনের তথ্য প্রকাশ করেছে এবং গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে।
সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশিদের অপরিচিত ফোন কলে ব্যক্তিগত তথ্য বা ব্যাংকের তথ্য শেয়ার না করার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।