তিনি বলেন, ‘আগে নিহতদের পরিবারের লোকজন রাজি না থাকলেও এখন তারা শনাক্তে রাজি হয়েছেন। এজন্য আমরা মরদেহের ডিএনএ শনাক্তের প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এরপর পরিবার চাইলে লাশ এই কবরস্থানে রাখতে পারবে, আবার...
‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের কোনো বিভেদ থাকার কথা না।’
ওই জেলায় জারি করা ১৪৪ ধারা পর্যায়ক্রমে উঠিয়ে নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণসহ সবার সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।
মালয়েশিয়া থেকে আসা ওই তিন জনের মূলত ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছিল বলে জানান তিনি
এয়ারপোর্টের প্রথম চেকিংয়ে কেন এটি ধরা পড়ল না, সেটি খতিয়ে দেখা হবে বলেও জানান তিনি।
‘সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন ভালো।’
‘বাংলাদেশের নাগরিক যদি ওদের দেশে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই নিবো। কিন্তু তারা প্রপার চ্যানেলে আসতে হবে।’
সংশোধন কেন্দ্রে বন্দীরা কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন এবং সেই অর্থ তাদের পরিবারকে পাঠাতে পারবেন।
‘শুধু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে নয়, একজন সাধারণ নাগরিক ও সেনাবাহিনীর সাবেক সদস্য হিসেবেও আমি বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
সার্বিক দিক বিবেচনায় বাংলাদেশে গম ও সার সরবরাহ অব্যাহত রাখার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রুশ রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ জানান।
উপদেষ্টা বলেন, দেশের বিদ্যমান আর্থিক সক্ষমতায় এ দাবি মেনে নেওয়া কঠিন।
আন্দোলনরত আনসার সদস্যদের সাত সদস্যের প্রতিনিধিদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আজ বৈঠক করেন।
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘কাজ করতে গেলে ভুল হতে পারে। কিন্তু ইচ্ছাকৃত ভুল করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, সংখ্যালঘুদের গায়ে হাত দিলে বা নির্যাতন করলে কেউ ছাড় পাবে না।
‘আমি বলেছি, পিঠ দেখাবেন না। অনেক হয়েছে! আমাদের বর্ডারের মধ্যে ঢুকে মারে আর আমরা বলি, ওরা পতাকা বৈঠক করেছে, সব ঠিক হয়ে গেছে বা আমি জানি না। সেই দিন চলে গেছে,’
'পার্টিকে রিঅর্গানাইজ করেন, পলিটিক্যাল পার্টির মতো যেভাবে থাকে। ইলেকশন আসলে ইলেকশন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।’
খোয়া যাওয়া অস্ত্র সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি ভিডিওতে দেখলাম একটা সিভিলিয়ান ছেলে সেভেন পয়েন্ট সিক্স টু হাতে নিয়ে চলে গেছে। তার মানে এই রাইফেল আর ফেরত আসে নাই। এটা হতে পারে একটা দেশে! কেমন কথা! সেভেন...
‘তাদের হাতে মারণাস্ত্র তুলে দেওয়া হয়েছে, যা ঠিক হয়নি’