‘সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন ভালো।’
‘বাংলাদেশের নাগরিক যদি ওদের দেশে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই নিবো। কিন্তু তারা প্রপার চ্যানেলে আসতে হবে।’
সংশোধন কেন্দ্রে বন্দীরা কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন এবং সেই অর্থ তাদের পরিবারকে পাঠাতে পারবেন।
‘রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের মতো ঘর করে দিবো—অন্যরাও দেখতে পারবে, খারাপ আচরণ করা হচ্ছে কি না।’
‘আপনারাই কিন্তু সবসময় বলছেন যে, নির্দোষীরা যেন কোনো অবস্থায় সাজা না পায়।’
তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা যেন এমন থাকে, এজন্য আপনাদের সবার সহযোগিতা দরকার।’
তিনি বলেন, আমরা বাস মালিকপক্ষকে অনুরোধ করেছি কোনো অদক্ষ ড্রাইভার কোনোভাবেই যেন বাস চালাতে না পারে।
তিনি আরও বলেন, ‘পুশ ইন’ না করে ভারত সরকারকে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
অন-অ্যারাইভাল ভিসার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে বলেও জানান উপদেষ্টা।
‘আমি বলেছি, পিঠ দেখাবেন না। অনেক হয়েছে! আমাদের বর্ডারের মধ্যে ঢুকে মারে আর আমরা বলি, ওরা পতাকা বৈঠক করেছে, সব ঠিক হয়ে গেছে বা আমি জানি না। সেই দিন চলে গেছে,’
'পার্টিকে রিঅর্গানাইজ করেন, পলিটিক্যাল পার্টির মতো যেভাবে থাকে। ইলেকশন আসলে ইলেকশন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।’
খোয়া যাওয়া অস্ত্র সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি ভিডিওতে দেখলাম একটা সিভিলিয়ান ছেলে সেভেন পয়েন্ট সিক্স টু হাতে নিয়ে চলে গেছে। তার মানে এই রাইফেল আর ফেরত আসে নাই। এটা হতে পারে একটা দেশে! কেমন কথা! সেভেন...
‘তাদের হাতে মারণাস্ত্র তুলে দেওয়া হয়েছে, যা ঠিক হয়নি’
পুলিশকে উদ্দেশ্য করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা যদি বৃহস্পতিবারের মধ্যে কেউ না আসেন, আমরা ধরে নেব আপনারা চাকরিতে আসতে ইচ্ছুক নন।’