প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দফায় দফায় চলা সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন। পরে খবর পেয়ে হাতিয়া থানা পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
দ্বিতীয় দিনের মতো হাতিয়ার সঙ্গে সারা দেশের নৌ চলাচল বন্ধ রয়েছে।
একই সময় চৌমুহনী পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আক্তার হোসেন ফয়সালের বাড়িতেও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন—নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তার স্ত্রী মিলন বালা। তারা উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের জোড়খালি গ্রামের বাসিন্দা।
ডুবে যাওয়া ১০টি ট্রলারের মধ্যে পাঁচটি এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
হাতিয়ার অন্তত ৮ হাজার হেক্টর জমির ফসল ও শাক-সবজি নষ্ট হয়ে গেছে।
রেমালের প্রভাবে জোয়ার ও বৃষ্টির পানিতে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে রবি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
ষষ্ঠ শ্রেণির ১১ জন, অষ্টম শ্রেণির দুজন, নবম শ্রেণির দুজন ও দশম শ্রেণির দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে।
বৈরী আবহাওয়া ও সমুদ্রে অস্বাভাবিক ঢেউ থাকার কারণে উদ্ধার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
নোয়াখালীর হাতিয়ার রাধাগোবিন্দ মন্দির কমিটির সভাপতি সঞ্জয় চন্দ্র দাসের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের মামলায় ২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।