গত ৬ এপ্রিল তিনি শেষ বার্তাটি লিখেছিলেন। শর্ত ছিল, আনাসের মৃত্যুর পর কেবল বার্তাটি প্রকাশ করা যাবে।
হামাস ও অন্যান্য ফিলিস্তিনি সংগঠনের হাতে জিম্মি হওয়া ব্যক্তিদের পরিবার ও নিহত সেনাদের পরিবারের সদস্যদের কয়েকটি সংগঠন এই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, ফিলিস্তিনিরাও এখন হামাসের বিরুদ্ধে লড়ছে। তারা তাদের মুক্তির জন্য লড়ছে। তারা এই ভয়াবহ স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্তি চায়। তাদের কাছে শুধু ইসরায়েলিরাই জিম্মি থাকছে না। সঙ্গে ২০ লাখ...
ওয়াশিংটন প্রতি বছর ইসরায়েলকে লাখো ডলারের সামরিক সহযোগিতা দিয়ে থাকে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজার যুদ্ধ শুরুর পর মার্কিন সহযোগিতার মাত্রা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
হুতিদের সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি এক ভিডিও বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন।
ট্রাম্পকে পাঠানো চিঠিতে কর্মকর্তারা বলেন, ‘আমাদের পেশাদারি মূল্যায়ন হলো, হামাস এখন আর ইসরায়েলের প্রতি কোনো ধরনের কৌশলগত হুমকি সৃষ্টি করছে না।’
ইসরায়েল কানাডার ওই ঘোষণার প্রতি চরম নিন্দা জানিয়ে বলেছে এটি ‘আন্তর্জাতিক চাপের মুখে চালু হওয়া একটি বিকৃত প্রচারণা’।
মাখোঁ এক্সে দেওয়া বার্তায় উল্লেখ করেন, সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের পরবর্তী অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
বিবৃতিতে ইসরায়েলি সেনা জানায়, ‘নিরীহ বেসামরিক মানুষের কোনো ক্ষতি হয়ে থাকলে সেজন্য আইডিএফ অনুতপ্ত।’
মক্কার কাবা শরিফ অভিমুখী এক সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে এএফপির সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলেন শিহাদ। তিনি বলেন, ‘এটাই মানবজীবনের সবচেয়ে বড় দুর্ভোগ। নিজের পরিবার থেকে এত দূরে থাকা।’
ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন হামাস জানিয়েছে, প্রস্তাবে তাদের দাবিগুলো পূরণ না হলেও তারা এটি খতিয়ে দেখছে।
ওই হামলার অন্যতম লক্ষ্য ছিল হোদেইদা বন্দর ও নিকটবর্তী শহর বাজিলের (ইসরায়েল থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত) একটি কংক্রিট কারখানা।
বেনগভি’র সফরের সময় ইয়েল ইউনিভার্সিটির পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে অসংখ্য ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের তাঁবু খাঁটিয়ে অবস্থান নিতে দেখা যায়।
এর আগে বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের দেওয়া সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস।
যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যাওয়ার পর মার্চে আবারও ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে হামলা শুরু করে ইসরায়েল।
হামলার সময় ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চল, জেরুজালেম ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের কিছু অংশে আকাশ পথে আসা হামলার সতর্কতাসূচক সাইরেন বেজে ওঠে।
এমন সময় এই হামলা এলো, যখন ত্রাণ সংস্থাগুলো ও জাতিসংঘ হুশিয়ারি দিয়েছে যে গাজায় হতাহতের সঙ্গে দ্রুত বাড়ছে এবং একইসঙ্গে কমে আসছে জরুরী ওষুধ ও অন্যান্য চিকিৎসা উপকরণ।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে নির্বিচার হামলা শুরুর পর দেশটির বিরুদ্ধে নেতিবাচক মনোভাব পোষণকারী মানুষের সংখ্যা সারা বিশ্বেই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রও এর...
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ট্রাম্প।