নেতানিয়াহু প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখন দাবি করা হচ্ছে, পরবর্তী চুক্তিতে সব জিম্মির মুক্তি ও হামাসসহ গাজার অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর নিরস্ত্রীকরণের নিশ্চয়তা থাকতে হবে।
হামাসের মতে, এই প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে ‘যুদ্ধও থামবে না, সেনা প্রত্যাহারও হবে না।’
এই পুরো পৃথিবীর ভেতর ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজাই হলো একমাত্র জনপদ, যেখানে মাতৃগর্ভেই হত্যার শিকার হয় শিশুরা। অথবা জন্মের পর মরতে থাকে গুলি-বোমার আঘাতে।
ইসরায়েলের মোট ২০টি কারাগারে আটক ফিলিস্তিনি নাগরিকের সংখ্যা আট হাজারেরও বেশি। একটি কারাগার অধিকৃত পশ্চিম তীরে অবস্থিত।
হামাসের বার্তায় আরও বলা হয়, কাতার ও মিশরের মধ্যস্থতায় নিশ্চিত হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে শিশু ও নারীসহ ৫০ জিম্মির মুক্তির পাশাপাশি শত শত ত্রাণবাহী ট্রাক গাজার সব এলাকায় প্রবেশের অনুমতি পাবে।