সিপিডি পরামর্শ দিয়েছে, বাংলাদেশের উচিত রপ্তানি প্রতিযোগিতায় মার্কিন শুল্কের প্রভাব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা।
গত ২ মার্চ সম্পাদিত আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-৮) ভারত থেকে মোট পাঁচ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে।
‘চীনা রাষ্ট্রদূত বলেছিলেন যে, তারা এত আম নেবে যে আমাদের ঘাটতি হয়ে যাবে।’
আর্জেন্টিনা থেকে ৫২ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন গম আমদানি করেছে সরকার।
যদিও এলাচ একটি অত্যাবশ্যকীয় মসলা, তবে এর ওপর ৫৯ শতাংশ উচ্চ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। বাজারসংশ্লিষ্টদের মতে, এ শুল্ক এড়াতে আমদানিকারকরা আন্ডার-ইনভয়েসিংয়ের আশ্রয় নিচ্ছেন, যেখানে প্রকৃত খরচ ১৫-২০ ডলার...
গত রোববার থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশি পণ্য আমদানি বন্ধ রেখেছেন।
বোল্ডার পাথরের আমদানি মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা না হলে আমদানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১৩টি ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে
মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমলেও, রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে টানা তৃতীয় মাসের মতো দেশের সামগ্রিক আমদানিতে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, আগামীতে রপ্তানি বাড়তে পারে।
বোল্ডার পাথরের আমদানি মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা না হলে আমদানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১৩টি ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে
মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমলেও, রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে টানা তৃতীয় মাসের মতো দেশের সামগ্রিক আমদানিতে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, আগামীতে রপ্তানি বাড়তে পারে।
মুদ্রানীতি কড়াকড়ি ও আমদানি কমিয়েও যখন মূল্যস্ফীতি রোধ করা সম্ভব হয় না, তখন সাধারণ মানুষের জন্য এই লড়াই আরও কঠিন হয়ে ওঠে।
চলতি বছরের এপ্রিল থেকে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের ওপরে রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটের অক্টোবর সংখ্যায় বিশ্বব্যাংক বলেছে, সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ২০২৪ অর্থবছরের ৯ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ২০২৫ অর্থবছরে ৯ শতাংশে নেমে আসবে।
বাজারের অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে আনতে সাতটি প্রতিষ্ঠানকে এই ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংকলিত তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে রিফাইনারদের অপরিশোধিত চিনি আমদানির পরিমাণ ছিল ১৩ লাখ ৮৬ হাজার টন, যা আগের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ কম।
ডলার ঘাটতি ও টাকার অবমূল্যায়নের কারণে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।
বেনাপোল আমদানি রপ্তানিকারক সমিতির সিনিয়র সহ সভাপতি আমিনুল হক জানান, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা, ডলার সংকটের কারণে গত কয়েক বছর ধরে এলসির সংখ্যা কমিয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো।