ইউরিয়ার সরবরাহ না থাকলে আগামী ডিসেম্বর নাগাদ সংকট তৈরি হতে পারে।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘পর্যাপ্ত গ্যাস পাওয়া গেলে ঘোড়াশাল পলাশ সার কারখানার আদলে কিছুটা ছোট পরিসরে আরেকটি সার কারখানা নির্মাণ করব। যা বাৎসরিক উৎপাদন ক্ষমতা পাঁচ লাখ মেট্রিক টন হতে পারে,’ বলেন তিনি।
সার আমদানি না করে বন্ধ সার কারখানাগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে চালু করা এবং উৎপাদন বাড়ানোর জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।
ঘোড়াশাল পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা প্রকল্পটি নেওয়া হয় ৪ বছর আগে। এর জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ১০ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা। তবে, এই প্রকল্পের জন্য বরাদ্দের ৪৮ শতাংশ বাড়তি ব্যয় হবে এবং শেষ হতেও সময় লাগবে আরও ২...
দেশে সারের কোনো সংকট হবে না, তবে রাশিয়া-ইউক্রেনের চলমান যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে ভর্তুকি আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক।
গ্যাস সংকটের কারণে দেশের অন্যতম বৃহৎ সার কারখানা চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডে (সিইউএফএল) উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে।