শিল্পখাত

ভোলায় সার কারখানা স্থাপনে সহযোগিতা করতে চায় মিতসুবিশি

শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘পর্যাপ্ত গ্যাস পাওয়া গেলে ঘোড়াশাল পলাশ সার কারখানার আদলে কিছুটা ছোট পরিসরে আরেকটি সার কারখানা নির্মাণ করব। যা বাৎসরিক উৎপাদন ক্ষমতা পাঁচ লাখ মেট্রিক টন হতে পারে,’ বলেন তিনি।
মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ, সার কারখানা, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, ভোলা সার কারখানা, ঘোড়াশাল পলাশ সার কারখানা,
শিল্প মন্ত্রণালয়ে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন মিতসুবিশির প্রতিনিধিদল। ছবি: সংগৃহীত

জাপানের বিখ্যাত মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ ঘোড়াশাল পলাশ সার কারখানার আদলে আরেকটি সার কারখানা নির্মাণে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

আজ রোববার শিল্প মন্ত্রণালয়ে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সঙ্গে সাক্ষাৎ কালে মিতসুবিশির প্রতিনিধিদল এ আগ্রহের কথা জানান।

এ সময় শিল্পমন্ত্রী বলেন, 'ঘোড়াশাল পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা স্থাপনে মিতসুবিশি যেভাবে সহযোগিতা করেছে, একইভাবে ভোলায় গ্যাসভিত্তিক একটি সার কারখানা নির্মাণে তাদের সহযোগিতা পাওয়া যাবে বলে আশা করি।'

'ভোলাতে আমরা সম্ভাব্যতা যাচাই করছি। পর্যাপ্ত গ্যাস পাওয়া গেলে ঘোড়াশাল পলাশ সার কারখানার আদলে কিছুটা ছোট পরিসরে আরেকটি সার কারখানা নির্মাণ করব। যা বাৎসরিক উৎপাদন ক্ষমতা পাঁচ লাখ মেট্রিক টন হতে পারে,' বলেন তিনি।

মিতসুবিশি প্রতিনিধিদল ঘোড়াশাল পলাশ সার কারখানার সর্বশেষ অবস্থা শিল্পমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন। ফেব্রুয়ারির শেষ নাগাদ আনুষ্ঠানিকভাবে সার কারখানাটি বাংলাদেশের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তারা।

ঘোড়াশাল পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ইয়ুচি সায়মা প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। এছাড়া সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন- শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এস এম আলম, যুগ্মসচিব মো. আব্দুল ওয়াহেদ।

Comments