বিস্ফোরণে আরও ১৬ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আজ বুধবার রাষ্ট্রায়ত্ত রেডিও পাকিস্তানের বরাত দিয়ে ডনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এ হামলার দায় শিকার করেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বেলুচ লিবারেশন আর্মি।
গোলযোগপূর্ণ বেলুচিস্তান প্রদেশে এটি সর্বশেষ হামলার ঘটনা। রাজধানীতে আয়োজিত একটি বড় নিরাপত্তা শীর্ষ সম্মেলনের কয়েকদিন আগে ভয়াবহ হামলার ঘটনাটি ঘটল।
বেলুচিস্তানের পশ্চিমে পাঞ্জগুর অঞ্চলে এই ঘটনা ঘটেছে। প্রথম আক্রমণের পর আশপাশে বেশ কয়েকটি এলাকায় আরো হামলার ঘটনা ঘটে।
সহকারী কমিশনার (এসি) নাজিব কাকার জানান, কিছু সশস্ত্র ব্যক্তি মুসাখেলের রারাশাম এলাকায় মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ করে রাখে। তারা বাস থেকে যাত্রীদের বের হয়ে আসতে বলে তাদের ওপর গুলি চালায়।
বাসে ৭০ জন যাত্রী ছিল বলে জানা গেছে। পুলিশের সূত্ররা জানিয়েছে, বাসের বেশিরভাগ যাত্রী লাহোর ও গুজরানওয়ালার বাসিন্দা।
স্থানীয় সরকারের কর্মকর্তা ইসমাইল মেঙ্গাল বলেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলে মোড় ঘোরাতে যেয়ে চালক বাসের নিয়ন্ত্রণ হারালে সেটি খাদে পড়ে যায়।’
প্রথম বিস্ফোরণটি হয় পিশিন শহরে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসফান্দিয়ার কাকারের নির্বাচনী অফিসের বাইরে।
বাসে ৭০ জন যাত্রী ছিল বলে জানা গেছে। পুলিশের সূত্ররা জানিয়েছে, বাসের বেশিরভাগ যাত্রী লাহোর ও গুজরানওয়ালার বাসিন্দা।
স্থানীয় সরকারের কর্মকর্তা ইসমাইল মেঙ্গাল বলেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলে মোড় ঘোরাতে যেয়ে চালক বাসের নিয়ন্ত্রণ হারালে সেটি খাদে পড়ে যায়।’
প্রথম বিস্ফোরণটি হয় পিশিন শহরে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসফান্দিয়ার কাকারের নির্বাচনী অফিসের বাইরে।
ইরান-পাকিস্তান উভয়েই একে অপরের বিরুদ্ধে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ এনেছে বিভিন্ন সময়; যারা বছরের পর বছর ধরে তাদের সীমান্ত এলাকায় হামলা চালিয়ে আসছে।
এর আগে সোমবার ইরাক ও সিরিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তেহরান। এ ঘটনাগুলো মধ্যপ্রাচ্যের সহিংসতা ও সংঘাতের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মত দিয়েছেন
দীর্ঘদিন ধরে পাকিস্তানের কর্মকর্তারা অভিযোগ করে আসছেন, পাকিস্তানে জঙ্গি সংগঠনগুলোর পৃষ্ঠপোষকতা করে ভারত। তবে ভারত কখনোই এই দাবি মেনে নেয়নি।
মাসতুং জেলার সহকারী কমিশনার (এসি) আত্তাহুল মুনিম জানান, আজ শুক্রবার আলফালাহ সড়কের মদিনা মসজিদের কাছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আয়োজিত শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে মুসুল্লীরা জমায়েত হন। এর কিছু সময়...
২০১৩ সালে মীর হাজর খান খোসোর পর বেলুচিস্তান প্রদেশের দ্বিতীয় নেতা হিসেবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন কাকার।
আজ মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স কোয়েটা হাসপাতালের মুখপাত্র ওয়াসিম বেগের বরাত দিয়ে জানায় হামলায় ৪ জন নিহতের পাশাপাশি আহতের সংখ্যা ১৫ জনে পৌঁছেছে।
শনিবার প্রকাশিত পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতি মতে, হামলার সময় মৃত সেনাসদস্যরা বেলুচিস্তান প্রদেশের কেচ জেলার জালগাই সেক্টরে ইরান-পাকিস্তান সীমান্তে নিয়মিত টহলে অংশ নিচ্ছিলেন।