একদিকে যেমন নারীরা মাঠে নেতৃত্ব দিয়েছেন, সুসংগঠিত করেছেন শিক্ষার্থীদের; তেমনি চিকিৎসক-নার্সরা আহত ছাত্র-জনতাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছেন, কর্মজীবী ও গৃহিণী মায়েরা রাস্তায় পানি খাইয়েছেন।
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকায় ৮৫৮ জন শহীদের নাম এবং আহতদের তালিকায় ১১ হাজার ৫৫১ জনের নাম প্রকাশ করা হয়েছে।
স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে জীবন্ত পোস্টার হয়ে গণতন্ত্রকামী মানুষের চিরন্তন আকাঙ্ক্ষাকে স্লোগানের অক্ষরে বুকে-পিঠে ধারণ করেছিলেন তিনি।
১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ মুক্তিযুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ে চট্টগ্রাম শহরের চেরাগী পাহাড় মোড়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর গুলিতে তারা শাহাদাত বরণ করেন।
মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার দীর্ঘ ৫১ বছর পেরিয়ে গেলেও শহীদ পরিবারের স্বীকৃতি পাইনি। কেউ আমাদের খবরও রাখেনি। পরিবার পরিজন নিয়ে অর্থাভাবে দিনাতিপাত করছি। শত বছর বয়সেও সরকারি কোনো সহযোগিতা পাইনি।