গ্লাসগোতে কি পৌঁছাবে রেবেকার দীর্ঘশ্বাস?

ডায়রিয়াসহ নানান অসুখ সবসময় লেগেই থাকে মোংলার উত্তর চাঁদপাই গ্রামের রেবেকার সংসারে। এটা যে দূষিত বা নোনা পানি পান করার কারণে হয় সেটাও তার জানা। তাহলে কেন তারা বিশুদ্ধ পানি সংগ্রহ করেন না?

ডায়রিয়াসহ নানান অসুখ সবসময় লেগেই থাকে মোংলার উত্তর চাঁদপাই গ্রামের রেবেকার সংসারে। এটা যে দূষিত বা নোনা পানি পান করার কারণে হয় সেটাও তার জানা। তাহলে কেন তারা বিশুদ্ধ পানি সংগ্রহ করেন না?

জানতে চাইলে, এক দীর্ঘশ্বাস ফেলে রেবেকা বললেন, 'ভাত খাওয়ার টাকা নাই, পানি কিনে খাব কেমনে?' তার এই দীর্ঘশ্বাস কি পৌঁছাবে গ্লাসগোর জলবায়ু সম্মেলনে?

বাংলাদেশের যেসব উপকূলীয় এলাকায় খাবার পানির তীব্র সংকট তার মধ্যে মোংলা অন্যতম। এখানকার ভূ-গর্ভস্থ ও ভূ-উপরিস্থ সব পানিই লবণাক্ত। তবে, এই সংকট নিরসনে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ অন্যান্য এলাকার তুলনায় এখানে কম।

প্রায় দেড় লাখ জনসংখ্যার এই উপজেলায় খানা (পরিবার) সংখ্যা ৩৫ হাজার ৯৩৯টি। এর মধ্যে ৬১ শতাংশ খানায় নিরাপদ খাবার পানির ব্যবস্থা নেই। আর পৌরসভা বাদ দিয়ে হিসাব করলে দেখা যায়, মোংলা উপজেলার ৬৭ শতাংশ বা ১৮ হাজার ৩১৪টি খানায় নিরাপদ খাবার পানির ব্যবস্থা নেই।

মোংলা উপজেলার ৬ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ 'ট্যাপ ওয়াটার' বা পাইপলাইনে সরবরাহ করা পানি এবং ৪ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ টিউবওয়েলের পানি পান। বাকি ৮৮ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষেরই অন্যান্য উৎস থেকে খাবার পানি সংগ্রহ করতে হয়। এর মধ্যে বৃষ্টি, পুকুর ও নদীর পানি অন্যতম। আধা কিলোমিটার থেকে শুরু করে ৮ কিলোমিটার দূর থেকেও তাদের খাবার পানি সংগ্রহ করতে হয়। শুধু মোংলা পৌরসভা এলাকায় পাইপলাইনে পানি সরবরাহের ব্যবস্থা আছে।

ফলে শুষ্ক মৌসুমে এখানকার অধিকাংশ মানুষকেই পানি কিনে খেতে হয়। প্রতি লিটার পানির দাম পড়ে ১ টাকার বেশি। অথচ ঢাকা শহরের সুবিধাভোগী মানুষ ১ টাকার বিনিময়ে ৬৫ লিটার পানি পান।

বাংলাদেশের উপকূল জুড়ে পানির জন্য এই হাহাকার নতুন নয় এবং যত দিন যাচ্ছে সংকট আরও বাড়ছে।

উপকূলের নোনা জীবন

১৯৯৭ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে বৈশ্বিক সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির হার ছিল বছরে ৩ দশমিক শূন্য ৪ মিলিমিটার, যা ২০০৭ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বছরে ৪ মিলিমিটার করে বেড়েছে। এই বৃদ্ধির হার ১৯০১-১৯৭১ এর চেয়ে বর্তমানে ৩ গুণ বেশি। এই বৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকলে আগামী ৫০ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে বিশ্বের অনেক দ্বীপ ও উপকূলীয় অঞ্চল তলিয়ে যাবে। লবণাক্ততায় আক্রান্ত হবে নতুন নতুন এলাকা।

২০৫০ সাল নাগাদ সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ১ মিটার বাড়লেই বাংলাদেশের ১৭ শতাংশ ভূমি তলিয়ে যাবে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশের ১৯ জেলার ৭০ উপজেলার ৪ কোটি মানুষের বাস্তুচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

গত ৪ দশকে বাংলাদেশ উপকূলে লবণাক্ত জমির পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ২৭ ভাগ। যার সিংহভাগ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে। লবণাক্ততা বেড়েছে নদ-নদীর পানিতেও। পশুর নদীর মংলা পয়েন্টে ১৯৬২ সালে লবণাক্ততার পরিমাণ ছিল ২ পিপিটি। ২০০৮ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২০ পিপিটিতে।

বাংলাদেশে প্রতি বছর সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে ৬-২১ মিলিমিটার হারে। ফলে সময় যত গড়াচ্ছে সমুদ্রের নোনা পানি ধীরে ধীরে উজানের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ২০১২ সালের মার্চে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২২ শতাংশ এলাকা ছিল স্বল্প লবণাক্ত। সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা সর্বনিম্ন হারে বাড়লেও, ২০৫০ সালে স্বল্প লবণাক্ত এলাকার ৬ শতাংশে লবণাক্ততা বেড়ে যাবে। ভূ-গর্ভস্থ পানির লবণাক্ততাও মাত্রাভেদে উপকূল থেকে ৫০-৭৫ কিলোমিটার উজান পর্যন্ত বিস্তৃত।

সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, ভারতের ফারাক্কা ব্যারেজের মাধ্যমে গঙ্গার পানি প্রত্যাহার, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অনিয়ন্ত্রিত চিংড়ি চাষ, জলোচ্ছ্বাস ও উচ্চ জোয়ারের মাত্রা বৃদ্ধি, উপকূলীয় পোল্ডারগুলোর সঠিক ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে মূলত বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের এই লবণাক্ততা বেড়েছে।

বর্তমানে ১৯টি উপকূলীয় জেলার ১৫৩ উপজেলায় প্রায় ৫ কোটি মানুষের বাস। যার মধ্যে ১০ থেকে ৩৫ শতাংশ মানুষ অতি দরিদ্র। লবণাক্ততা বাড়ায় উপকূলের প্রায় ৩ কোটি ৫০ লাখ মানুষ তীব্র খাবার পানি সংকটে ভুগছেন। এখানে একজন মানুষ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ২ লিটার খাবার পানির মাধ্যমে ১৬ গ্রাম লবণ গ্রহণ করেন, যেখানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ দিনে ৫ গ্রাম। তার ওপর আয়রন, আর্সেনিক ও ফ্লোরাইডও পাওয়া যায় এসব এলাকার পানিতে। বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য বলছে, লবণাক্ততার প্রভাবে ২০৫০ সাল নাগাদ ৩০ থেকে ৫০ লাখ দরিদ্র ও ২০ থেকে ৩০ লাখ অতিদরিদ্র মানুষ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট

সম্প্রতি প্রকাশিত আইপিসিসি'র সমীক্ষা প্রতিবেদন ৬-এর তথ্য বলছে, ২০৪০ সাল নাগাদ পৃথিবীর তাপমাত্রা প্রাক-শিল্পযুগের (১৮৫০-১৯০০) তুলনায় ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পাবে। ফলাফল, ২০ বছর পর পৃথিবীর অনেক জায়গায় ঘরের বাইরে গেলে মানুষ গরমেই মারা যাবে। গত ৫০ বছরে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা বেড়েছে ৫ গুণ। তাপমাত্রা বাড়ার কারণে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, খরা, অতিবৃষ্টি, বন্যা, দাবানল বাড়বে। বিশেষ করে যেসব সামুদ্রিক মহাদুর্যোগ শত বছরে একবার হতো, তা প্রায় প্রতি বছরই সংঘটিত হবে।

শিল্প-কারখানা ও যোগাযোগখাতে জীবাশ্ম জ্বালানীর অতিরিক্ত ব্যবহার, অপরিকল্পিত নগরায়ন ও কৃষি সম্প্রসারণের ফলে ২০১৯ সালে বায়ুমণ্ডলে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে রেকর্ড ৩৬ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন মেট্রিক টনে। অথচ ২০ বছর আগেও এর পরিমাণ ছিল ২০ বিলিয়ন মেট্রিক টন। আর এই কার্বন নিঃসরণের কারণেই অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে পৃথিবীর তাপমাত্রা, যা জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী। আইপিসিসি'র তথ্য বলছে, প্রাক-শিল্পযুগের (১৮৫০-১৯০০) তুলনায় এখন পর্যন্ত পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়েছে ১ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০১৬ থেকে ২০২০, এই ৫ বছর ছিল উষ্ণতম বছর।

তাপমাত্রা বাড়ায় গলছে মেরু ও পর্বতে সঞ্চিত বরফ। সেই বরফ গলা পানি সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়াচ্ছে। আইপিসিসি'র তথ্য বলছে, চলতি শতাব্দী শেষে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ২ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

অথচ ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত প্যারিস জলবায়ু চুক্তির লক্ষ্য ছিল ২১০০ সাল নাগাদ পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে আটকে রাখা, তবে চেষ্টা থাকবে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি বাড়তে না দেওয়া। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে ২০৪০ সালের মধ্যেই ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাবে। এমনকি আগামী ৫ বছরের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ব্যাপক হারে কমিয়ে আনতে না পারলে ২০৪০ সালের আগেই তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাবে।

প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়ন, অর্থাৎ চলতি শতাব্দী শেষে তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে আটকে রাখতে বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণ ২০৩০ সালের মধ্যে অর্ধেকে নামিয়ে আনতে হবে এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ভারসাম্য (Net zero) অবস্থায় যেতে হবে। অথচ যে ধারা চলছে তাতে ২০৩০ সাল নাগাদ কার্বন নিঃসরণ আরও ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।

কার্বন নিঃসরণ কমানোই হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকানোর প্রধান উপায়। তার জন্য দরকার জীবাশ্ম জ্বালানীর (কয়লা, তেল, গ্যাস) ব্যবহার কমিয়ে দেওয়া এবং বিকল্প হিসেবে নবায়নযোগ্য জ্বালানী ব্যবহার করা। একই সঙ্গে, গাছ যেহেতু কার্বন শোষণ করে, তাই বন সংরক্ষণ ও নতুন বনায়নের মাধ্যমেও জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন করা সম্ভব।

কিন্তু দূষণকারী ধনী দেশগুলো অর্থনৈতিক ক্ষতির আশঙ্কায় কার্বন নিঃসরণ কমানো নিয়ে নানা কূটকৌশল অবলম্বন করছে। পৃথিবীতে যত কার্বন নিঃসরণ হয় তার প্রায় ৮০ ভাগই করে মাত্র ২০টি দেশ। বর্তমান বিশ্বে যত কার্বন নিঃসরণ হয় তার মধ্যে ২৮ শতাংশ চীন, ১৫ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র, ৭ শতাংশ ভারত, ৫ শতাংশ রাশিয়া এবং ১ থেকে ২ শতাংশ করে ইউরোপের শিল্পোন্নত কয়েকটি দেশ। যদিও ঐতিহাসিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রই হচ্ছে সবচেয়ে বেশি কার্বন নিঃসরণকারী দেশ।

এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ১১৩টি দেশ ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ১২ শতাংশ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। যেখানে তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে আটকে রাখতে হলে ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে ৪৫ শতাংশ।

এখানেও আছে কার্বন বাণিজ্যের কারসাজি। অর্থাৎ, অন্যের দেশের বন সংরক্ষণে কিছু অর্থায়ন করে সেই বনের কার্বন শোষণের ক্রেডিট নিয়ে নিজের কার্বন নিঃসরণকে বৈধতা দিতে পারবে ধনী দেশগুলো। নিজেদের কার্বন নিঃসরণ না কমালেও তখন তাকে কেউ কিছু বলতে পারবে না। সেই ভাওতাবাজি কীভাবে হবে, তারই রূপরেখা চূড়ান্ত হবে এবারের জলবায়ু সম্মেলনে।

অন্যদিকে, ২০২০ সাল থেকে ধনী দেশগুলো সবুজ জলবায়ু তহবিলে প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত প্রতিশ্রুতি মিলেছে মাত্র ১০ বিলিয়ন ডলারের। আবার, এই তহবিলের ৮৭ ভাগ অর্থ যাচ্ছে করপোরেট খাতে। অথচ ৫০ শতাংশ অর্থায়ন হওয়ার কথা ছিল অভিযোজন খাতে, ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য যা অতীব জরুরি। অন্যদিকে কার্বন নিঃসরণ কমানোর জন্য যে সব প্রযুক্তি ব্যবহারের কথা বলা হচ্ছে তাতে শুধু ধনী দেশগুলোর ব্যবসাই বাড়ছে। দূষণকারী দেশ না হয়েও গরীব দেশগুলোকে সেই প্রযুক্তি কিনতে বাধ্য করার পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে।

এতেই বোঝা যাচ্ছে যে, দূষণকারী ধনী দেশগুলো পৃথিবী রক্ষার চেয়ে নিজেদের অর্থনীতি রক্ষার বিষয়েই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আসন্ন জলবায়ু সম্মেলনেও তাদের এই মানসিকতারই প্রতিফলন ঘটবে বলে মনে হচ্ছে।

আমাদের যা করতে হবে

হাল ছেড়ে দিলে চলবে না। কোনো কিছুর বিনিময় ছাড়া অন্যের কাছ থেকে অর্থ আদায় করাই হয়তো অন্যতম কঠিন কাজ। সেই কাজটি করতে হলে আমাদের বাস্তব অবস্থার তথ্য-উপাত্তের চুলচেরা বিশ্লেষণ করে তা গ্রহণযোগ্যভাবে বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে হবে এবং জোর গলায় বলতে হবে। তাহলেই কেবল আমরা যে সহযোগিতা প্রত্যাশা করি তার কিছুটা হলেও আদায় করতে পারবো। তার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।

আবার নিজেদের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল করতে হবে। অর্থ পেতে হলে অর্থ ব্যয় করার সক্ষমতা থাকতে হবে। অর্থাৎ, সঠিক স্থানে সঠিকভাবে এই অর্থ কাজে লাগাতে হবে। দুর্নীতি ও অপচয় বন্ধ করতে হবে। এটা সরকারি-বেসরকারি সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

গ্লাসগোর এয়ার কন্ডিশনড সম্মেলন কক্ষে হাঁটাহাঁটি করা, সুন্দর সুন্দর ছবি তোলা, চা-কফি খাওয়া আর বিদেশিদের সঙ্গে হাই-হ্যালো করে যেন আমাদের মূল্যবান সময়টা পার করে না ফেলি। রেবেকাদের কষ্টের অনুভূতিটা হৃদয়ে ধারণ করে যেন আমরা জলবায়ু দূতিয়ালি বা দর কষাকষিতে নিজেদের সর্বোচ্চটা দেই।

জি এম মোস্তাফিজুল আলম, উন্নয়নকর্মী

[email protected]

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নেবে না।)

Comments

The Daily Star  | English

Ex-public administration minister Farhad arrested

Former Public Administration minister Farhad Hossain was arrested from Dhaka's Eskaton area

3h ago