সারাদেশে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

Rains
ঘূর্ণিঝড় “মোরা” মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করে। এর প্রভাবে প্রচণ্ড ঝড় ও বাতাস বইছে। এতে ঘর থেকে বের হওয়া মানুষ দুর্ভোগে পড়েন। ছবিটি চট্টগ্রাম নগরের রাণী রাসমনি ঘাট থেকে তোলা। ছবি: প্রথম আলোর সৌজন্যে

ঘূর্ণিঝড় “মোরা”-র প্রভাবে আজ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে যে ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

দেশের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

এতে আরও বলা হয়, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, দিনাজপুর, যশোর ও চুয়াডাঙ্গার উপর দিয়ে যে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে তা কিছুটা প্রশমিত হতে পারে।

সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা দুই থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যেতে পারে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় আবহাওয়ার উন্নতি হতে পারে বলেও আবহাওয়ার পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক শামসুদ্দিন আহমেদ আজ সকাল সাড়ে ১১টায় টেলিভিশনে প্রচারিত বক্তব্যে বলেন, “ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট খারাপ আবহাওয়া আগামী ১২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর, আবহাওয়ার ধীরে ধীরে উন্নতি হবে।”

এদিকে, ঘূর্ণিঝড় “মোরা” আজ সকালে কুতুবদিয়ার কাছ দিয়ে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম অতিক্রম করেছে। সেসময় টেকনাফে বাতাসের গতিবেগ ছিলো ১৩৫ কিলোমিটার, সেন্টমার্টিনে ১১৪ কিলোমিটার এবং কক্সবাজারে ছিলো ৮৫ কিলোমিটার। ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে।

 

Click here to read the English version of this news

Comments

The Daily Star  | English

Ritu Porna brace takes Bangladesh to verge of history

Peter Butler's charges beat favourites Myanmar 2-1 in Asian Cup Qualifiers

2h ago