ইভ্যালি: শামীমা-রাসেলের পরিবারের ৩ সদস্যকে ৫০ শতাংশ শেয়ার হস্তান্তরের অনুমতি

ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরীন এবং সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলকে কোম্পানি পরিচালনার জন্য তাদের ৫০ শতাংশ শেয়ার পরিবারের তিন সদস্যের কাছে হস্তান্তরের অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্ট।

ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরীন এবং সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলকে কোম্পানি পরিচালনার জন্য তাদের ৫০ শতাংশ শেয়ার পরিবারের তিন সদস্যের কাছে হস্তান্তরের অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্ট।

পরিবারের তিন সদস্য হলেন- শামীমা নাসরিনের বাবা রফিকুল আলম তালুকদার, মা ফরিদা তালুকদার লিলি ও বোনের স্বামী মামুনুর রশীদ।

রফিকুল, ফরিদা ও মামুনুরের আইনজীবী শামীম আহমেদ মেহেদী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, শামীমা এখন কাশিমপুর কারাগারে এবং রাসেল এখন কেরানীগঞ্জ কারাগারে থাকায় শেয়ার হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট কারা কর্তৃপক্ষকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রফিকুল, ফরিদা ও মামুনুরের কোম্পানি পরিচালনার দায়িত্ব নিতে আগ্রহ জানিয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে এই আদেশ দেন বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম সরকারের কোম্পানি বেঞ্চ।

আবেদনে, তারা এই উদ্দেশ্যে শামীমা এবং রাসেলকে তাদের কোম্পানির কিছু শেয়ার তাদের কাছে হস্তান্তর করার অনুমতি দেওয়ার জন্য হাইকোর্টের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন।

বৃহস্পতিবার আদেশে হাইকোর্ট বলেন, নাসরিন ও রাসেলের কাছ থেকে শেয়ার নেওয়ার পর রফিকুল, ফরিদা ও মামুনুর অন্য কারও কাছে কোনো শেয়ার হস্তান্তর করতে পারবেন না।

আদালত আরও বলেন, ইভ্যালির পরিচালনা পর্ষদ কোম্পানি পরিচালনায় রফিকুল, ফরিদা ও মামুনুরের ভূমিকা নির্ধারণ করবে।

শামীমা ও রাসেলের হাতে রয়েছে যথাক্রমে ইভ্যালির ৬০ শতাংশ ও ৪০ শতাংশ শেয়ার, জয়েন্ট স্টক কোম্পানি অ্যান্ড ফার্মের আইনজীবী তাপস কান্তি বাউল এই প্রতিবেদককে জানান।

গত বছরের ২২ সেপ্টেম্বর, ইভ্যালিকে, যার ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি দায় রয়েছে, পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তার সম্পদ বিক্রি এবং স্থানান্তর করায় স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়।

Comments

The Daily Star  | English

Tehran signals no retaliation against Israel after drones attack Iran

Explosions echoed over an Iranian city on Friday in what sources described as an Israeli attack, but Tehran played down the incident and indicated it had no plans for retaliation - a response that appeared gauged towards averting region-wide war.

36m ago