Skip to main content
আগস্ট ১৮, ২০২২  //  বৃহস্পতিবার
E-paper English
T
আজকের সংবাদ
গুম-বিচারবহির্ভূত হত্যা তদন্তে স্বাধীন সংস্থা গঠনের প্রস্তাব মিশেল ব্যাচেলেটের প্রাইভেটকারে গার্ডার: ক্রেনচালক-সহকারীসহ গ্রেপ্তার ৯ খুলনায় বিএনপির সভায় ছাত্রলীগ-যুবলীগের হামলার অভিযোগ কড়াইল বস্তিতে আ.লীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭   ঢাবি শিক্ষার্থী ছেলের মুখে চা-শ্রমিক মায়ের করুণ গল্পগাথা ডলার কেনাবেচায় ১.৫ টাকার বেশি লাভ নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক অ্যালকোহলে কেরুর লাভ ১০০ কোটি টাকা, চিনিতে লোকসান ‘১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পর সামরিক শাসনামলে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে’ হুমকি আসে, ক্লাস নিতে ভয় লাগে: শিক্ষক হৃদয় মণ্ডল ‘উচ্চ আদালতের মন্তব্যে পাবলিক প্লেসে নারীর চলাচল আরও হুমকির মুখে পড়বে’ বাপেক্স কেন নিষ্ক্রিয়, বিদ্যুৎখাতের ভর্তুকি কারা পায়, প্রশ্ন বিশেষজ্ঞদের মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে ৪ হাজার চা শ্রমিকের ২৫ কিলোমিটার পদযাত্রা প্রাথমিকে নিয়োগ জালিয়াতিতে সমবায় কর্মকর্তাসহ কারাগারে ২ সে এখন নিশ্চয়ই অনুতপ্ত: এমবাপেকে নিয়ে পেরেজ খালেদা জিয়াকে ছাড়া দেশ চলবে না: ডা. জাফরুল্লাহ
The Daily Star Bangla
সাহসিকতা • সততা • সাংবাদিকতা
  • E-paper
  • English
আজকের সংবাদ
গুম-বিচারবহির্ভূত হত্যা তদন্তে স্বাধীন সংস্থা গঠনের প্রস্তাব মিশেল ব্যাচেলেটের প্রাইভেটকারে গার্ডার: ক্রেনচালক-সহকারীসহ গ্রেপ্তার ৯ খুলনায় বিএনপির সভায় ছাত্রলীগ-যুবলীগের হামলার অভিযোগ কড়াইল বস্তিতে আ.লীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭   ঢাবি শিক্ষার্থী ছেলের মুখে চা-শ্রমিক মায়ের করুণ গল্পগাথা ডলার কেনাবেচায় ১.৫ টাকার বেশি লাভ নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক অ্যালকোহলে কেরুর লাভ ১০০ কোটি টাকা, চিনিতে লোকসান ‘১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পর সামরিক শাসনামলে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে’ হুমকি আসে, ক্লাস নিতে ভয় লাগে: শিক্ষক হৃদয় মণ্ডল ‘উচ্চ আদালতের মন্তব্যে পাবলিক প্লেসে নারীর চলাচল আরও হুমকির মুখে পড়বে’ বাপেক্স কেন নিষ্ক্রিয়, বিদ্যুৎখাতের ভর্তুকি কারা পায়, প্রশ্ন বিশেষজ্ঞদের মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে ৪ হাজার চা শ্রমিকের ২৫ কিলোমিটার পদযাত্রা প্রাথমিকে নিয়োগ জালিয়াতিতে সমবায় কর্মকর্তাসহ কারাগারে ২ সে এখন নিশ্চয়ই অনুতপ্ত: এমবাপেকে নিয়ে পেরেজ খালেদা জিয়াকে ছাড়া দেশ চলবে না: ডা. জাফরুল্লাহ
The Daily Star Bangla
বৃহস্পতিবার, আগস্ট ১৮, ২০২২ | সাহসিকতা • সততা • সাংবাদিকতা
  • হোম
  • সংবাদ
    • বাংলাদেশ
    • এশিয়া
    • বিশ্ব
  • মতামত
    • সম্পাদকীয়
    • অভিমত
    • সংবাদ বিশ্লেষণ
  • করোনাভাইরাস
  • খেলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • বাণিজ্য
    • অর্থনীতি
    • বিশ্ব অর্থনীতি
    • সংগঠন সংবাদ
  • বিনোদন
    • টিভি ও সিনেমা
    • মঞ্চ ও সংগীত
    • অন্যান্য
  • জীবনযাপন
    • ফ্যাশন ও সৌন্দর্য
    • খাদ্য ও সুস্থতা
    • ভ্রমণ
  • সাহিত্য
    • সংস্কৃতি
    • শিল্প
    • ইতিহাস-ঐতিহ্য
  • তারুণ্য
    • শিক্ষা
    • ক্যারিয়ার
    • তারুণ্যের জয়
  • প্রযুক্তি ও স্টার্টআপ
    • বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গেজেটস
    • স্টার্টআপ
    • অটোমোবাইল
  • পরিবেশ
    • জলবায়ু পরিবর্তন
    • প্রাকৃতিক সম্পদ
    • দূষণ
  • প্রবাসে
    • অভিবাসন
    • পরবাস
    • যাওয়া-আসা
English T
  • হোম
  • সংবাদ
    • বাংলাদেশ
    • এশিয়া
    • বিশ্ব
  • মতামত
    • সম্পাদকীয়
    • অভিমত
    • সংবাদ বিশ্লেষণ
  • করোনাভাইরাস
  • খেলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • বাণিজ্য
    • অর্থনীতি
    • বিশ্ব অর্থনীতি
    • সংগঠন সংবাদ
  • বিনোদন
    • টিভি ও সিনেমা
    • মঞ্চ ও সংগীত
    • অন্যান্য
  • জীবনযাপন
    • ফ্যাশন ও সৌন্দর্য
    • খাদ্য ও সুস্থতা
    • ভ্রমণ
  • সাহিত্য
    • সংস্কৃতি
    • শিল্প
    • ইতিহাস-ঐতিহ্য
  • তারুণ্য
    • শিক্ষা
    • ক্যারিয়ার
    • তারুণ্যের জয়
  • প্রযুক্তি ও স্টার্টআপ
    • বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গেজেটস
    • স্টার্টআপ
    • অটোমোবাইল
  • পরিবেশ
    • জলবায়ু পরিবর্তন
    • প্রাকৃতিক সম্পদ
    • দূষণ
  • প্রবাসে
    • অভিবাসন
    • পরবাস
    • যাওয়া-আসা

  • ABOUT US
  • CONTACT US
  • SMS SUBSCRIPTION
  • ADVERTISEMENT
  • APPS
  • NEWSLETTER
রাজনীতি

আমেরিকার বিবেচনা করা উচিত, স্যাংশনে তাদের দেশের লোকও কষ্ট পাচ্ছে

স্টার অনলাইন রিপোর্ট
বৃহস্পতিবার, জুলাই ৭, ২০২২ ১২:১৭ অপরাহ্ন
pm_7jul22.jpg
ছবি: সংগৃহীত

ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ও আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার কারণে পণ্য আমদানিতে বিরাট বাধা আসছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, আমরা কোথায় আমাদের প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী পাব সেই প্রাপ্তির ক্ষেত্রটাও সংকুচিত হয়ে গেছে। এই প্রভাবটা শুধু বাংলাদেশ না, এটা আমি মনে করি, আমেরিকা, ইউরোপ, ইংল্যান্ড থেকে শুরু করে সারা বিশ্বব্যাপী এর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং মানুষ কিন্তু কষ্ট ভোগ করছে। এটা উন্নত দেশগুলোর বিশেষভাবে বিবেচনা করা উচিত।

সর্বশেষ খবর দ্য ডেইলি স্টার বাংলার গুগল নিউজ চ্যানেলে।

আমেরিকার এটা বিবেচনা করা উচিত, তারা যে স্যাংশন দিচ্ছে তাতে তাদের দেশের লোকও যে কষ্ট পাচ্ছে। সে দিকেও তাদের দৃষ্টি দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নবনির্মিত ৮ তলা ভবন উদ্বোধন এবং বঙ্গবন্ধু কূটনৈতিক উৎকর্ষ পদক প্রদান অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব সময় আমরা শান্তি চাই। জাতির পিতা আমাদের শিখিয়েছেন আমাদের পররাষ্ট্র নীতি সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরীতা নয় এবং সেই নীতিটা যথাযথভাবে আমি মেনে চলি, আমাদের রাষ্ট্র মেনে চলে। কারণ আমি সব সময় বিশ্বাস করি, আমার দেশের মানুষকে দারিদ্র্যমুক্ত করতে হবে। তাদের জীবনের মৌলিক চাহিদা অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। তাদেরকে উন্নত জীবন দিতে হবে। বাংলাদেশ একটি ব-দ্বীপ, প্রতি নিয়ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করে চলতে হয়। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে সব সময় এই দেশ ঝুঁকিতে থাকে। কাজে এ দেশের মানুষগুলোকে একটু সুন্দরভাবে বাঁচার সুযোগ করে দেওয়া, তাদের জীবনটাকে অর্থবহ করে দেওয়া—এটাই আমাদের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

আজকে আমরা প্রত্যেকটা বাড়িতে, একেবারে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত, এমনকি আমাদের দ্বীপ অঞ্চলে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে যেমন ব্রডব্যান্ড পৌঁছে দিচ্ছি, পাশাপাশি বিদ্যুৎও পৌঁছে দিয়ে আমরা শতভাগ বিদ্যুৎ দিতে সক্ষম হয়েছি। এছাড়া রাস্তা-ঘাট, পুল-ব্রিজ ব্যাপকভাবে নির্মাণ করে সেটা উন্নত করছি। ২৫ জুন আমরা স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেছি যেটা দক্ষিণ অঞ্চলের ২১টা জেলার মানুষ আর্থ-সামাজিকভাবে নিজেদের জীবনকে উন্নত করতে সক্ষম হবে। ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে ৯৮ সালে যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ করে উত্তরবঙ্গ থেকে সম্পূর্ণ দুর্ভিক্ষ দূর করেছিলাম, মঙ্গা দূর করেছিলাম আর এবার দক্ষিণ অঞ্চল সংযুক্ত করার ফলে এ অঞ্চলের উন্নতি হবে। বাংলাদেশের মানুষ সবাই সুন্দরভাবে বাঁচতে পারবে সেই সুযোগটা আমরা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছি, বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। আমাদের দুর্ভাগ্য, যখন সারা বিশ্ব করোনাভাইরাসে আক্রন্ত হয়ে অর্থনৈতিকভাবে বিরাট ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে ঠিক সেই সময় রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধের ফলে সারা বিশ্বব্যাপী মানুষের অবস্থাটা আরও করুণ হয়ে যাচ্ছে। মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তার ওপর আমেরিকা স্যাংশন দেওয়ার ফলে আমাদের পণ্য প্রাপ্তিতে, যেগুলো আমরা আমদানি করি—সেখানে বিরাট বাধা আসছে। শুধু তাই না, পরিবহন খরচ বেড়ে গেছে এবং আমরা কোথায় আমাদের প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী পাব সেই প্রাপ্তির ক্ষেত্রটাও সংকুচিত হয়ে গেছে। এই প্রভাবটা শুধু বাংলাদেশ না, এটা আমি মনে করি, আমেরিকা, ইউরোপ, ইংল্যান্ড থেকে শুরু করে সারা বিশ্বব্যাপী এর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং মানুষ কিন্তু কষ্ট ভোগ করছে। এটা উন্নত দেশগুলোর বিশেষভাবে বিবেচনা করা উচিত। আমেরিকার এটা বিবেচনা করা উচিত, তারা যে স্যাংশন দিচ্ছে তাতে তাদের দেশের লোকও যে কষ্ট পাচ্ছে। সে দিকেও তাদের দৃষ্টি দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

এই স্যাংশন যাদের বিরুদ্ধে দিচ্ছেন তাদের আপনারা ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাচ্ছেন কিন্তু কতটুকু তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে? তার থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ মানুষ হচ্ছে, সব দেশের। উন্নত দেশ, উন্নয়নশীল দেশ বা সকল দেশের মানুষই কিন্তু...যারা নিম্ন আয়ের দেশ, সব দেশই কিন্তু কষ্ট পাচ্ছে। কারণ করোনা মহামারি থেকে কেবল আমরা একটু উদ্ধার পাচ্ছিলাম তখনই এই যুদ্ধ আর স্যাংশন। যেটা সত্যিই আমাদের জন্য বিরাট একটা চ্যালেঞ্জ, বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, এই চ্যালেঞ্জটা মোকাবিলা করতে হবে। আমি মনে করি, স্যাংশন দিয়ে কখনো কোনো দেশ বা জাতিতে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। সেটা নিশ্চয়ই এখন দেখতে পাচ্ছেন। তার প্রভাব নিজেদের ওপরে এসেও পড়ে। কাজে এই স্যাংশন তুলে দেওয়া এবং পণ্য পরিবহন আর যুদ্ধ যাদের করার করতে থাকেন কিন্তু পণ্য পরিবহন বা আমদানি-রপ্তানি যাতে সহজভাবে হয় আর সাধারণ মানুষ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। খাদ্যটা মানুষের সব থেকে বড় চাহিদা। সেখানেই সমস্যায় পড়ে গেছে অনেক উন্নত দেশও। আমরা যে খবর পাই, আমাদেরও অনেক লোক বসবাস করে বিভিন্ন দেশে, প্রত্যেকের জীবনটা দুর্বিষহ হয়ে যাচ্ছে। আমার দেশে আমি চেষ্টা করছি, আমাদের মাটি-মানুষ আছে, আমরা উৎপাদন বাড়াবো। আমাদের খাদ্যটা যেন আমরা নিজেরাই উৎপাদন করে চলতে পারি সে ব্যবস্থাও করবো, সঙ্গে সঙ্গে আরও কাউকে সাহায্য করতে পারি সেটাও করবো। সেই উৎপাদন বাড়াতে গেলে আমাদের সার, ডিজেল, বিভিন্ন উপকরণ প্রয়োজন। সেটা আমরা পাচ্ছি না। কাজে এভাবে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার কী অর্থ থাকতে পারে আমি ঠিক জানি না। এখানে তো আমি বলবো একদিক থেকে বলতে গেলে এটাও তো মানবাধিকার লঙ্ঘন করার সামিল। মানুষের যে অধিকার আছে সে অধিকার থেকে মানুষকে বঞ্চিত করা ঠিক নয়। আমরা আশা করি, একটি দেশকে শাস্তি দিয়ে যেয়ে বিশ্বের মানুষকে শাস্তি দেওয়া; এখান থেকে সরে আসাটা বোধ হয় বাঞ্ছনীয়। সবাই সেটাই চাইবে, আমি এটা মনে করি।

তিনি আরও বলেন, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশে একটি মানুষও ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না। আমরা হিসাব করে প্রতিটি এলাকায় যারা হোমলেস আছে তাদের আমরা সরকারের পক্ষ থেকে বিনা পয়সায় ঘর তৈরি করে দিচ্ছি, পাশাপাশি তাদের জীবন-জীবিকার জন্য আর্থিক সহায়তা দিচ্ছি, ট্রেইনিং দিচ্ছি। আমাদের অনগ্রসর মানুষ যারা—ট্রান্স জেন্ডার পিপল বা আদার্স বা ভাসমান কিছু লোক আমাদের দেশে আছে, প্রত্যেকের জন্য আমি নিজের পয়সায় ঘরে করে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা এবং জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। সম্প্রতি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আমাদের মাত্র ২২ হাজার ১৩৫ মানুষ এখন ভাসমান। এরা কেউ ভাসমান থাকবে না। আমি সরকারের পয়সা দিয়ে ঘর-বাড়ি করে তাদের পুনর্বাসন করবো।

আমি আশা করি, আমাদের উন্নত দেশগুলোও তৃণমূলে যে মানুষগুলো থাকে তাদের বা পরিবারগুলো, তাদের দিকে একটু দৃষ্টি দেওয়া দরকার। এখনো অনেক উন্নত দেশেও মানুষের ঘর নাই বা ভাড়া করে থাকার মতো সামর্থ নাই। হয়তো দেখা যাচ্ছে, তারা তাবু করে থাকছে। কেউ গাড়িতে কাটাচ্ছে। এ রকম বহু স্টোরি আমরা শুনি। সেটাও কিন্তু ব্যবস্থা নেওয়াটা খুব সহজ। এটা খুব বেশি কস্টের না। আমাদেরও টাকা-পয়সা সীমিত কিন্তু আমরা তো করে যাচ্ছি মানুষের জন্য। ইচ্ছা থাকলে করা যায়, বলেন শেখ হাসিনা।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছি। কিন্তু ৩টা বছর পূর্ণ হয়ে গেছে। আমাদের জন্য আসলে এটা একটা বিরাট বোঝা। একে তো করোনাভাইরাস তার ওপর যুদ্ধ, এই পরিস্থিতিতে উন্নত দেশগুলো যেখানে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে হিমশিম খাচ্ছে সেখানে আমাদের সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের ওপর আরেকটা বোঝা টানা যে কত কষ্টকর সেটা সবার উপলব্ধি করা উচিত। আমি মনে করি, আন্তজার্তিক সংস্থাগুলো এবং দেশগুলো আরেকটু সক্রিয় হয়ে রোহিঙ্গারা যাতে তাদের নিজের দেশে ফিরে যেতে পারে। তাদের ছেলে-মেয়েরা যেন তাদের দেশে মানুষ হতে পারে। তারা একটা ভালো পরিবেশে চলে যেতে পারে। এভাবে ক্যাম্পের জীবন যাপন যেন না করতে হয়। তাদেরও তো একটা মানবাধিকার আছে। কাজেই সে ব্যাপারে সবাই একটু সক্রিয় হবে সেটাই আমরা আশা করি।

Related topic
আগ্রাসন / ইউক্রেন / রাশিয়া
Apple Google
Click to comment

Comments

Comments Policy

Related News

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
২ সপ্তাহ আগে | প্রবাসে

ইউক্রেনীয়দের ভিসার মেয়াদ বাড়ালো অস্ট্রেলিয়া

১ মাস আগে | ইউরোপ

জাপানের ৩৮৪ সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে রাশিয়ার নিষেধাজ্ঞা

৩ সপ্তাহ আগে | বিশ্ব

রাশিয়ার গ্যাস ছাড়া কি সংকট মোকাবিলার সক্ষমতা আছে ইউরোপের

২০১৯ সালে রাশিয়ায় বৈঠক করেন পুতিন ও কিম জং। ফাইল ছবি: রয়টার্স
২ দিন আগে | ইউরোপ

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করবে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া : পুতিন

জার্মানিতে নর্ড স্ট্রিম ১ পাইপলাইনের ল্যান্ডফিল সাইট। ফাইল ছবি: রয়টার্স
৪ সপ্তাহ আগে | ইউরোপ

‘বিশেষ কারণে’ জার্মানিতে গ্যাস সরবরাহ করছে না রাশিয়া

The Daily Star  | English
55m ago|Diplomacy

Allegations alarming

UN Human Rights Commissioner Michelle Bachelet has raised deep concerns about the allegations of enforced disappearance, extrajudicial killing and torture in Bangladesh -- many of which have been attributed to the Rapid Action Battalion -- and the lack of accountability for such violations.

1h ago|SHOUT

Top 5 Inflations in History

The Daily Star
Follow Us
  • ABOUT US
  • CONTACT US
  • SMS SUBSCRIPTION
  • ADVERTISEMENT
  • APPS
  • NEWSLETTER
© 2022 thedailystar.net | Powered by: RSI LAB
Copyright: Any unauthorized use or reproduction of The Daily Star content for commercial purposes is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.