[ভিডিও] রোহিঙ্গাদের ইতিহাস ও দুর্দশা
মিয়ানমার সরকার দেশটির রাখাইন রাজ্যের অধিবাসী রোহিঙ্গাদের দেখে ঘৃণার চোখে। তাদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়। সরকারিভাবে রোহিঙ্গাদের অভিহিত করা হয় “বাঙালি অভিবাসী” হিসেবে।
রোহিঙ্গারা যদি “অভিবাসী” হন, তাহলেও তারা বাংলা থেকে তৎকালীন বার্মায় (বর্তমানের মিয়ানমার) অভিবাসন করেছিলেন কয়েকশ বছর আগে।
রোহিঙ্গাদের ইতিহাস সম্পর্কে আরও জানতে দেখুন ভিডিওটি:
অথচ, আন্তর্জাতিক আইনে রয়েছে যদি কোন শিশু একটি দেশে জন্মগ্রহণ করে তাহলে স্বাভাবিকভাবে সেই শিশুটি জন্মসূত্রে সেই দেশের নাগরিক হবে। আর তার সে দেশে বসবাসের অধিকারতো থাকছেই।
ইউনিভার্সাল ডিক্লারেশন অব হিউম্যান রাইটস (ইউডিএইচআর)-এ রয়েছে, “প্রত্যেক মানুষের নাগরিকত্বের অধিকার রয়েছে।” এতে আরও বলা হয়েছে, “সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া কাউকে নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এমনকি, কেউকে নাগরিকত্ব পরিবর্তনের অধিকার থেকেও বঞ্চিত করা যাবে না।”
ইউডিএইচআর-এর অধিকাংশ ধারা প্রচলিত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এ ধারাগুলোতে নাগরিকত্ব বা জাতীয়তার বিষয়টি পরিষ্কার করে বলা রয়েছে।
কিন্তু, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে রোহিঙ্গারা সব রকমের অধিকার থেকে বঞ্চিত।
Comments