‘কর্তৃপক্ষ শুধু দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, সেগুলো কার্যকর করার ব্যবস্থা নেয়নি'
অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিরসনে এখন পর্যন্ত বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা সচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এ ধরনের বৈঠককে ‘সচিব সভা’ বলা হয়। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি সভার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
সংরক্ষিত আসনে সাবেক সংসদ সদস্যদের নেওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে দলের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী কৃষিকাজকে তাদের একমাত্র পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
দলীয় মনোনীত প্রার্থী, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা এবং জাতীয় পার্টি থেকে অনুরোধ আসার পরও ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থীদের ভোটের লড়াইয়ে থাকার বিষয়ে শেখ হাসিনা তার অবস্থানে অনড় ছিলেন।
আওয়ামী লীগ নেতাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
এই ক্যাম্পেইন আগামী নভেম্বর থেকে শুরু করে আগামী বছরের জানুয়ারিতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত অন্তত চলবে।
‘উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। আমরা এখানে আছি এবং থাকব।’
তিনি আরও বলেন, ‘সবকিছু আজও মনে হয় যেন দুঃস্বপ্ন। অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেই কষ্টের স্মৃতি কোনোভাবেই ভুলতে পারি না। আমরা এখন শুধু চাই, অপরাধীদের বিচার ও মৃত্যুদণ্ড।’
বরিশাল সিটি নির্বাচন সামনে রেখে দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ বাড়ছে, বলছেন স্থানীয়রা।
অনেক গার্মেন্টস ও অন্যান্য কারখানার মালিকরা বলেছেন, তারা নির্বাচনের দিন কারখানা বন্ধ রাখবেন। যেন শ্রমিকরা ভোট দিতে পারেন।
এখনো রোডম্যাপ চূড়ান্ত করতে পারেনি পিএসসি। বিসিএস পরীক্ষার প্রক্রিয়া শেষ করতে এখনো কমপক্ষে ৩ বছর সময় লাগে।
স্থানীয়রা জানান, গাজীপুর ক্ষমতাসীন দলের দুর্গ হিসেবে পরিচিত হলেও জাহাঙ্গীরের সমর্থকরা জায়েদার পক্ষে কাজ করছেন। জায়েদা টঙ্গী এলাকায় কত ভোট পেতে যাচ্ছেন তা নিয়ে আজমতকে অবশ্যই চিন্তার মধ্যে থাকতে হবে।
এরই মধ্যে মায়ের জন্য ভোট চাওয়া শুরু করেছেন সাবেক এই মেয়র।
জাহাঙ্গীর যদি নির্বাচনে অংশ না নেন এবং কোনো মেয়র প্রার্থীকে সমর্থনও না দেন, তাহলেও আজমত উল্লাহর জিতে আসা কঠিন হবে।
আগামী ২৫ মে গাজীপুর, ১২ জুন খুলনা ও বরিশাল এবং ২১ জুন রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে।