নিজস্ব প্রতিবেদক, দ্য ডেইলি স্টার
২০২৩-২৪ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক আদায় হয়েছিল এক হাজার ৪৯৯ কোটি টাকা। এটি আমদানি শুল্ক থেকে বাংলাদেশের মোট আয়ের প্রায় দেড় শতাংশ।
এ বছর আমদানিকারকের সংখ্যা বেশি হওয়ায় খেজুরের বাজার অস্থিতিশীল করে তোলা সম্ভব হয়নি বলেও জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
পরিত্যক্ত কনটেইনারের মধ্যে ৩৮৩টি কনটেইনারে রয়েছে আপেল, কমলা, আদার মতো পচনশীল পণ্য। ৩৫৭টি কনটেইনারে রয়েছে দাহ্য রাসায়নিক পদার্থ।
যদিও এলাচ একটি অত্যাবশ্যকীয় মসলা, তবে এর ওপর ৫৯ শতাংশ উচ্চ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। বাজারসংশ্লিষ্টদের মতে, এ শুল্ক এড়াতে আমদানিকারকরা আন্ডার-ইনভয়েসিংয়ের আশ্রয় নিচ্ছেন, যেখানে প্রকৃত খরচ ১৫-২০ ডলার...
লিটনের তামাক ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছিলেন নওফেল। লাইসেন্স ছিল লিটনের নামে। ডেইলি স্টার ও এনবিআরের অনুসন্ধানে দেখা যায়, লিটনের কারখানায় ইজি ও অরিসের মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের নকল সিগারেট তৈরি করা হতো।
একে ‘গুরুতর জাতীয় সুরক্ষায় হুমকি’ হিসেবে দেখছেন। কারণ সার্ভারে অননুমোদিত ব্যক্তির ঢুকে যাওয়ার অর্থ যে কেউ শুল্ক ফাঁকি দিয়ে যে কোনো বা সংখ্যক পণ্য আমদানি-রপ্তানি করতে পারবেন।
টানেলের দৈনিক গড় আয় ১০ লাখ ৩৭ হাজার টাকা এবং দৈনিক পরিচালন ব্যয় ৩৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকা।
সরকারি তদন্ত শেষে তিন কর কর্মকর্তা বরখাস্ত
প্রতিষ্ঠানটি যদি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বন্ড কমিশনারেটের চিঠির সন্তোষজনক জবাব কিংবা শুল্ক পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয় তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে চিঠিতে জানানো হয়।
বন্দরের তথ্য অনুসারে, বন্দরের জেটিতে ১৬ কনটেইনারবাহী জাহাজ পণ্য খালাসের অপেক্ষায়। সেসব জাহাজে তিন হাজার ৬৭৪টি টিইইউএস কনটেইনার আছে।
গত ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন সংসদ ভেঙে দিলে সংসদ সদস্যরা সংসদে তাদের সদস্যপদ এবং শুল্কমুক্ত গাড়ির মতো সুযোগ-সুবিধা হারান।
আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে পড়ে নিহত হন ফারুক।
আমদানিকারকরা সময়মতো পণ্য না নেওয়ায় গত মে মাসে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিলাম প্রক্রিয়া শুরু করে।
লাখো প্লেসমেন্ট শেয়ার শুধু তাকেই দেওয়া হয়নি, তার পরিবারের সদস্যরাও বিপুল সংখ্যক প্লেসমেন্ট শেয়ার কিনেছেন।
তবে কালো টাকা সাদা করার জন্য সাধারণ ক্ষমার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
সরকারের উচ্চ পর্যায়ের অনেকের সঙ্গে মতিউরের সখ্যতা আছে এবং তাদের অনেকের জন্য তিনি তার পরিবারের মালিকানাধীন রিসোর্টে বিনোদনের ব্যবস্থা করতেন।
এনবিআরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘নতুন নিয়ম অনুসারে যাত্রীবাহী কেবিন চাহিদা পূরণ না করায় নতুন অর্থবছর থেকে নোয়াহ গাড়িকে অ্যাম্বুলেন্স হিসেবে আমদানি করা যাবে...
দেশে কম্প্রেসার তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুরক্ষা দিতে আমদানি করা কম্প্রেসারের দাম বেঁধে দেওয়া হতে পারে।