নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, ভুলতা, মাওনা ও টঙ্গীসহ গুরুত্বপূর্ণ শিল্পাঞ্চলে গ্যাসের চাপ কমে যাওয়ায় অনেক বস্ত্র কারখানার উৎপাদন সক্ষমতার তুলনায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশে নেমে এসেছে।
কারখানাগুলো জুন থেকে বড়দিন মৌসুমের জন্য পুরোদমে পোশাক তৈরি শুরু করবে, যা জুলাইয়ের শেষ পর্যন্ত চলবে। যুক্তরাষ্ট্রে এসব পণ্য পাঠানো শুরু হবে আগস্ট থেকে, যাতে নভেম্বর ও ডিসেম্বরে সেগুলো বিক্রি করা যায়।
ট্রাম্প প্রশাসনের ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের ফলে বাংলাদেশের ওপর চাপ আরও বেড়েছে। এর ফলে দেশের তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ নেতারা এবং বিশ্লেষকরা উদ্বেগ জানিয়েছেন— বাংলাদেশ কি আদৌ তার বৈশ্বিক অবস্থান ধরে রাখতে...
চলমান জ্বালানি সংকটের কারণে অর্ধেক সক্ষমতায় কাজ করতে হচ্ছে জানিয়ে ব্যবসায়ীরা শিল্প ইউনিটগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।