সূচকের পতনে শেষ হলো লেনদেন

ঢাকা ও চট্টগ্রামের শেয়ারবাজারে সূচকের পতনের মাধ্যমে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসের লেনদেন শেষ হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, ডিএসই, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, সিএসই,

ঢাকা ও চট্টগ্রামের শেয়ারবাজারে সূচকের পতনের মাধ্যমে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসের লেনদেন শেষ হয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স শূন্য দশমিক ৫৬ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৬৫ পয়েন্টে শেষ হয়েছে।

ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ কমে ২ হাজার ১৯৬ এবং শরীয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর সূচক ডিএসইএস শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ কমে ১ হাজার ৩৮৩ হয়েছে।

তবে, বাজারের প্রধান সূচক টার্নওভার ৭ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৯৪৭ কোটি টাকা।

সিকিউরিটিজগুলোর মধ্যে ৮৬টির দাম বেড়েছে, ৯৯টির কমেছে এবং ৪৮৩টির দামে কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি।

গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের দাম সর্বোচ্চ ৯ দশমকি ৯ শতাংশ বেড়েছে। দাম বৃদ্ধির তালিকায় আরও আছে- রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, লিগ্যাসি ফুটওয়্যার এবং কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স।

মিডল্যান্ডের ব্যাংকের শেয়ারদর সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে, ৯ দশমিক ৪ শতাংশ। দর কমার তালিকায় আরও আছে- ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেড, খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড ও অলিম্পিক অ্যাক্সেসরিজ।

আজ বৃহস্পতিবার সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ফু-ওয়াং ফুডসের ৪৫ কোটি টাকার শেয়ার। এই তালিকায় আরও আছে- রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস, ইয়াকিন পলিমার, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সব শেয়ার মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৭৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

সিএসইতে ৬৬টির দাম বেড়েছে, ৬৮টির পতন হয়েছে এবং ৮০টির দামে কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি।

তবে, বন্দরনগরীর স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন ৮৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ কোটি ২৮ লাখ টাকায়।

Comments