ঘূর্ণিঝড় মোখা

কক্সবাজারে ১ লাখ ও সেন্টমার্টিনে ৪ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

ঘূর্ণিঝড় মোখা ধেয়ে আসায় কক্সবাজারের প্রায় ১ লাখ ২৮ হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।
সমুদ্রপাড়ের সমিতি পাড়া থেকে প্রায় ২ হাজার ৫০০ মানুষ কক্সবাজার পৌর প্রিপারেটরি স্কুলে আশ্রয় নিয়েছেন। ছবি: সংগৃহীত

ঘূর্ণিঝড় মোখা ধেয়ে আসায় কক্সবাজারের প্রায় ১ লাখ ২৮ হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সাধারণ) বিভীষণ কান্তি দাশ দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আজ শনিবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কক্সবাজারের ১ লাখ ২৭ হাজার ৭২০ জনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।'

এ ছাড়াও, সেন্টমার্টিনের ৪ হাজার ৩০৩ জনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

কক্সবাজার পৌর প্রিপারেটরি স্কুলে আশ্রয় নিয়েছেন সমুদ্রপাড়ের বাসিন্দারা। ছবি: সংগৃহীত

সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা আব্বাস উদ্দিন জানান, দ্বীপের প্রায় ৩ হাজার বাসিন্দা সেন্টমার্টিনের ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে আশ্রয় নিয়েছেন।

কক্সবাজার পৌরসভার সহকারী ট্যাক্স কালেক্টর নিরুপম শর্মা ডেইলি স্টারকে বলেন, 'সমুদ্রপাড়ের সমিতি পাড়া থেকে প্রায় ২ হাজার ৫০০ মানুষ কক্সবাজার পৌর প্রিপারেটরি স্কুলে আশ্রয় নিয়েছেন।'

দ্বীপের প্রায় ৩ হাজার বাসিন্দা সেন্টমার্টিনের ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে আশ্রয় নিয়েছেন। ছবি: সংগৃহীত

এখনো যারা আশ্রয়কেন্দ্রে যাননি, তাদের নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছি। বাকিরাও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে আসবেন বলে আশা করছি।'

কক্সবাজার পৌরসভার প্রস্তুতি নিয়ন্ত্রক হাবিবা খাতুন জানান, তারা টিনশেডের বাড়িতে থাকতে ভয় পাচ্ছেন, তাই আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন।

Comments